শহরের উন্নয়ন গ্রামে পৌঁছাতে নৌকায় ভোট চাইলেন গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী

25

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরামহীন প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন চকরিয়ায় আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী। শনিবার তিনি উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নের ইসলাম নগর, কাকারা, সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর ও খুটাখালী ইউনিয়নে গণসংযোগ করে বিরামহীন প্রচারণা চালান। গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী নৌকার প্রচারণা নিয়ে যেদিকেই যাচ্ছেন সেদিকেই নামছে নৌকা সমর্থকসহ সাধারণ মানুষের ঢল। সকলেরই একই কথা উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন চৌধূরীকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই। তাই সকলকে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে একযোগে নির্বাচনী মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। বিভিন্ন ইউনিয়নে গণসংযোগকালে আ’লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী বলেন, শহরের উন্নয়ন গ্রাম পর্যন্ত পৌঁছাতে নৌকায় ভোট দিতে হবে। নিরাপদ জনপদ তৈরি করতে নৌকায় ভোট দেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। দিশেহারা ও গন্তব্যহীন বিদ্রোহীরা পাগলের প্রলাপ করতে পারে। কিন্তু কিছুই করতে পারবে না। এরা শান্তিপূর্ণ জনপদের জন্য চরম হুমকি। জনগণের জন্য কে বেশি নিরাপদ ও মঙ্গলজনক তা জেনে শুনে আগামী ১৮ মার্চ গণরায় দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে। জনগণ ভুল করলে এলাকা মাদকাসক্ত, মাদক ব্যবসায়ী ও জুয়াড়িদের আস্তানায় পরিণত হতে পারে উপজেলার ২২১টি গ্রাম। ‘তাই শান্তিপূর্ণ জনপদ ও নিরাপদ নেতৃত্ব আনতে নৌকায় ভোট চাই’।
নৌকার প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী আরও বলেন, সাধারণ মানুষ এখন জেগে উঠেছে। তারা যেখানে-সেখানে ভোট দিয়ে অরণ্যে রোধন ঘটাবে না। উন্নয়ন ও জনকল্যাণমুখি চিন্তা নিয়ে জনগণ ১৮ মার্চ ঠিকই নৌকা প্রতীক দেখে ভোট দেবে’। নৌকার বিরুদ্ধে গত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র কাজে আসেনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সরওয়ার আলম, মোক্তার আহমদ চৌধুরী, এমআর চৌধুরী, আবু মুছা, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন জয়নাল, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আলমগীর হোছাইন, যুগ্ম সম্পাদক শাহনেওয়াজ তালকুদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক শফিউল আলম বাহার, সাবেক ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবছার উদ্দিন মাহমুদ, চিরিঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন, জেলা পরিষদের সদস্য আবু তৈয়ব, আওয়ামী লীগ নেতা নবী চৌধুরী, হারবাং ইউপি চেয়ারম্যান মিরানুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন মিরাজ, কাকারা ইউপি চেয়ারম্যান শওকত ওসমান, বেলাল উদ্দিন, নজরুল ইসলাম, আমিনুল করিম, জেলা পরিষদ সদস্য অধ্যাপক সোলতান আহমদ, ডা. মীর আহমদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক সাহাব উদ্দিন, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাউছার উদ্দিন কচির, ছৈয়দ নুর মেম্বার, জয়নাল আবেদীন মেম্বার, কেমএম ছালাহ উদ্দিন, আবদুল কাইয়ুম, আহমদ কবির, আনন্দ দাশ, রেজাউল করিম মেম্বার, নুরুল ইসলাম, মনছুর আলম, আবুল কাসেম মেম্বার, চৌধুরী জামাল উদ্দিন, জাফর আলম সিআইপি, বদরখালীর চেয়ারম্যান খাইরুল বশর, নুরে হোছাইন আরিফ, জসিম উদ্দিন টিটু, মোহাম্মদ আলী, হাসানুর হক, মহিলা সম্পাদক জন্নাতুল বকেয়া রেখা, মিনহাজ উদ্দিন, রতন কান্তি দাশ, ইছাক, জয়নাল উদ্দিন, হাসানগীর হোছাইন, ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ কালু, আবু সওদাগর, ফরিদুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুর রহমান, তারেকুল ইসলাম চৌধুরী, জহিরুল ইসলাম, জয়নাল আবেদীন মেম্বার, বাহাদুর আলম, বেলাল আজাদ, শফিউল ইসলাম, রেজু মাষ্টার, শফি, অ্যাড. শিবলী প্রমুখ।