মহিউদ্দিন চৌধুরী স্মৃতি পরিষদের দোয়া মাহফিল

18

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশের কাছ থেকে দেশ বিভাজনের পর স্বাধীনতা পর্যন্ত ২৩ বছর পাকিস্তানী শোষণের বিরুদ্ধে অগ্নিস্ফ‚লিঙ্গের মতো জেগে ওঠা পুরো বাংলাকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে লাখো জনতার সামনে বজ্রকণ্ঠে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা দেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ এই মহান নেতার ৭ মার্চের ভাষণের পর বিশ্ব গণমাধ্যম শেখ মুজিবুর রহমানকে আখ্যায়িত করলো ‘পোয়েট অব পলিটিক্স’ উপাধিতে। বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের আগুনঝরা দিনগুলোতে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচিত হয়েছে অসংখ্য কবিতা, অসংখ্য গান। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটে ঝাঁঝরা হয়ে যায় বাংলার হৃদয়। বাঙালির প্রাণের সেøাগান ‘জয় বাংলা’র চেতনায় দীক্ষিত হয় জাতি। কালের খেয়ায় ভেসে ইতিহাসের পুনরুদ্ধারে বঙ্গবন্ধু আবার প্রতিষ্ঠিত হন বাঙালি হৃদয়ে। আজও বাঙালির প্রেরণা, শক্তি ও সাহসের নাম বঙ্গবন্ধু।
হযরত খাজা গরীবুল্লাহ শাহ্ (র.) জামে মসজিদে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে ১৩ আগস্ট দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মিলাদ পরিচালনা করেন মসজিদের পেশ ইমাম ক্বারী মাওলানা নেছার আহমদ। উপস্থিত ছিলেন মহানগর যুবলীগের সাবেক সদস্য নেছার আহমদ, আবদুল আউয়াল, শেখ নাছির আহমেদ, দেলোয়ার হোসেন দেলু, হাজী মো. ইব্রাহিম, কাজল প্রিয় বড়–য়া, হোসেন সোহরাওয়ারদী, রহিমদাদ খান বাদশা, জহির উদ্দিন সুমন, শহিদুল আলম, শাহেদুল আলম চৌধুরী রাশেদ, শেখ রাজীব আহমেদ, মো. নুরুজ্জামান, বাবলু দাশ বাবলু, দেলোয়ার হোসেন সুমন, বিপ্লব বর্ধন, ইসমাইল বাদশা, সাঈদ হোসেন সোহেল, আমিনুল ইসলাম আজাদ, মো. জালাল উদ্দিন, আমজাদ হোসেন, ইয়াছিন ভ‚ঁইয়া, মো. মাহিন, রফিকুল ইসলাম রানা, রিমন পাঠান, সালামত উল্লাহ মানিক, নুর উদ্দিন বাবু, মো. ওমর, পলাশ চৌধুরী, মিজানুর রহমান, সাদাত টিপু, আশরাফুল আলম সিদ্দিকী, মো. কাউসার, রবিন দাশ, আসিফ মাহমুদ, বন্ধন সেন, মো. কাউসার, মো. সবুজ, আকিব খান রিয়া, আরিফ উদ্দিন আবির। বিজ্ঞপ্তি