চন্দনাইশে বিভিন্ন ঘটনায় সংঘর্ষে আহত ২৮

33

উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্ত ঘটনায় গত ৩ দিনে ২৮ জন আহত হয়। আহতদেরকে চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়ার ৩ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। গত ৬ মে পৌরসভার ফকির পাড়া এলাকায় জায়গা সম্পত্তির বিরোধের জের ধরে স্থানীয় মহিলা মেম্বারের সাথে সংঘর্ষে প্রবাসী জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী মরিয়ম বেগম (৩৮), পশ্চিম এলাহাবাদের মৃত আবদুল হাকিমের ছেলে মিজানুর রহমান (৩০), কাঞ্চননগরের মো. সোহেলের স্ত্রী অনিমা সুলতানা পুনম (২০), মোহাম্মদপুরের রাজু হাসানের স্ত্রী শিপাত (২৪), উত্তর বরকলের শাহেদুল আজমের স্ত্রী ফারজানা আক্তার রেশমী (২১) আহত হয়। গত ৫ মে প্রতিপক্ষের হামলায় পূর্ব এলাহাবাদের তাজুল ইসলামের স্ত্রী আমেনা বেগম (৩০), ছৈয়দাবাদের মৃত আলী আহমদের ছেলে মো. ছৈয়দ (২৫), মো. রফিক (৪৫) মো. দিদারের স্ত্রী নুর জাহান (২১), মহরম আলীর ছেলে আবদুল হাকিম (৩৩), জাফরাবাদের নুরুল আবছারের স্ত্রী রেজিয়া বেগম (৫০), ওসমান গণির ছেলে আব্রাহাম নুর ওয়াহিদ (১৩), মিজ্জির দোকান এলাকার মো. লেদুর ছেলে জাকির হোসেন (৪০) আহত হয়। জাকের হোসেনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। গত ৪ মে প্রতিপক্ষের হামলায় ছৈয়দাবাদের আশকর আলীর ছেলে মো. আরমান (১৭), আবদুর রশিদের ছেলে মো. আরিফ (১৬), দানু মিয়ার ছেলে মো. মিজান (১৭), মো. মূসার ছেলে মো. শিফন (১৮), মৃত শশী দে’র ছেলে বনমালি দে (৬৭), মুরাদাবাদের ফজল আহমদের ছেলে জহরুল আলম (২৬), বৈলতলীর মৃত রায় মোহন নাথের ছেলে বিকাশ কান্তি নাথ (৩৫), মৃত আবুল কাশেমের ছেলে শহিদুল ইসলাম (৩৮), শহিদুল ইসলামের স্ত্রী রাজু আকতার (৩২), মৃত মোজাফ্ফর আহমদের ছেলে আবুল কালাম (৪২), মো. কিবরিয়া (৩১), আবুল কালামের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস (৩৩), মো. বাবুলের স্ত্রী শামীমা আকতার (৩০), পৌরসভার দক্ষিণ জোয়ারার রাজা মিয়ার স্ত্রী ইসলাম খাতুন (৫০), কানাইমাদারীর মৃত আলতাফ মিয়ার ছেলে নুর ছৈয়দ (৩৫) আহত হয়। আহতদেরকে চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়। ২ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল।