মুনির উল্লাহ ভন্ড পীর আজ তা প্রমাণিত

295

মুনির উল্লাহ যদি গাউসুল আজম মোর্শেদে আজম খলিলুল্লাহ হত তাহলে তার ভন্ডামির বিরুদ্ধে যে আন্দোলন হচ্ছে, তা কেন দমন করতে পারছে না। তার যদি এতই আধ্যত্মিক শক্তি থাকে, কোথায়, কোথায় গেল, তার অলৌকিক লীলা। অথচ তার থেকে নাকি শতশত নারী পুরুষ তাহাজ্জুল বিল খালের গ্রহণ করত। আজ কোথায় এই তাহাজ্জুল। কোথায় তার সেই অলৌকিক নিদর্শন, কোথায় তার আধিপত্য। অথচ সেই নিজের মুখেই বলেছিল, তাদের আধ্যাত্মিক শক্তির কারণে দেশে শুনামি ঘূর্ণিঝড় হল না। রাসুলে পাক এসেই গাউছুল আজমের তাজ পরিয়ে দিয়েছে। তার ছিকা মারার কারণে দেওয়াল থেকে বেহেশতের সুগন্ধি বেরিয়েছি। আর এসব আজ প্রমাণিত হচ্ছে সব ভন্ডামি, সেই একজন বড় ভন্ড। যে তার আপন দুই ভাই, ৭ বোনকে ভিটে ছাড়া করতে পারে। মাদ্রাসার শিক্ষকদের মাসিক টাকা থেকে অর্ধেক কেটে নিতে পারে। সেই কখনো পীর হতে পারে না। অথচ তার এসব কাহিনী বাস্তবে না দেখলে, কেউ বিশ্বাস করতে পারবে না। যে পীরের ছন্দবেশে রাজধানী থেকে শুরু করে সব জায়গায় নিজের নামে অটেল সম্পত্তি গড়ে তুলে।
গতকাল শনিবার রাউজান পৌরসভার মোবারকখীলে এক বিশাল প্রতিবাদ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বশির উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম। প্রধান বক্তা ছিলেন রাউজান পৌরসভার প্যানেল মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ। রাউজান পৌরসভা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজাদ খানের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কাউন্সিলর আলমগীর আলী, রাউজান পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী, জানে আলম জনি, আহসান হাবিব চৌধুরী হাসান, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, মুছা আলম খান চৌধুরী, মোদাচ্ছের, কবির আহমদ, মোসাদ্দেক মাস্টার প্রমুখ।