মিরসরাইয়ে স্মরণায়োজনে ড. দীপক সমাজসেবায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন ফজলুল হক

15

কাব্য, ব্যাকরণ, স্মৃতি, পৌরহিত্য পÐিত ড. দীপক রঞ্জন চক্রবর্ত্তী বলেছেন, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যান জীবদ্দশাতেই সমাজসেবায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন। ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করেন। আওয়ামী রাজনীতির অন্যতম পুরোধা হিসেবে উত্তর জেলার রাজনীতিতে তিনি নেতা-কর্মীদের মাঝে সর্বদা প্রাণচাঞ্চল্য তৈরির নায়ক এবং খুবই জনপ্রিয় অভিভাবক ছিলেন। রাউজানের প্রান্তিক জনপদের অধিবাসী হয়েও বঙ্গবন্ধুসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, রাউজান থানা আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, পশ্চিম গুজরা ইউপির প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান এবং যুদ্ধকালীন মুজিব বাহিনী প্রধান, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যানের ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ল²ী-নারায়ণ শালগ্রাম বিগ্রহ মন্দিরের উদ্যোগে স্মরণায়োজনে সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মরহুমের মৃত্যুবার্ষিকী পালনোপলক্ষে বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে বছরব্যাপী কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় গতকাল রবিবার মিরসরাইয়ের দূর্গাপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে মন্দির প্রাঙ্গণে স্মরণায়োজন ও দুঃস্থদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ কর্মসূচিতে ড. দীপক রঞ্জন চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে ও লালখান বাজার ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আসাদুজ্জামান জেবিনের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচক ছিলেন দুর্গাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবু সুফিয়ান বিপ্লব।
প্রধান বক্তা ছিলেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জেলা যুগ্ম- সম্পাদক আবু সাদাত মো. সায়েম।
আলোচনায় অংশ নেন দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সহ-সভাপতি অমর কৃষ্ণ দে, কানন বিহারী চক্রবর্তী, দুর্গাপুর ইউনিয়ন পূজা উদযাপন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দে, কোষাধ্যক্ষ গৌড় চাঁন দে, বিজয় দে, সুমন দে, রাহুল দে, সৈকত ঘোষ, বিদ্যুৎ দে প্রমুখ। পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন মরহুমের সন্তান আমরা করবো জয়-এর এমডি ও সিইও শওকত বাঙালি। পরে দুঃস্থদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করা হয়। বিজ্ঞপ্তি