জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদের শেখ রাসেল সম্মাননা প্রদান

12

 

বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে ১৮ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে কর্মসূচিতে ছিল ১৫৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে শেখ রাসেল সম্মাননা স্মারক প্রদান, শিশু সমাবেশ, জন্মদিনের কেক কাটা ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান। নগরীর একটি হেফজখানায় অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাজকল্যাণ ফেডারেশনের মহাসচিব হাফেজ আমান উল্লাহ। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুর রহিম, ‘শহীদ শেখ রাসেলের ওপর প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। প্রধান অতিথি ছিলেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান। প্রধান আলোচক ছিলেন চবি কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. সেকান্দর চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এ এইচ এম জিয়াউদ্দিন, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি নাজিম উদ্দিন শ্যামল। আলোচনা করেন শেখ রাসেল সম্মাননায় ভূষিতদের পিতা এ কে জাহেদ চৌধুরী, ব্যারিস্টার সওগাতুল আনোয়ার খান, আলী আহমদ শাহীন, জয়নাল আবদীন চৌধুরী আজাদ, নাজমুল হুদা, মীর আবদুর রহমান মামুন। আলোচনা করেন আসিফ ইকবাল ও ছাত্রনেতা রিয়াতুল করিম এবং শেখ রাসেল সম্মাননা স্মারকে ভূষিত কৃতি শিক্ষার্থী আসিফ ইবনে চৌধুরী রবিন, ইফাজ তাজওয়ার খান, মোহাম্মদ নাজিব হুদা, আসিফুর রহমান, মুনসিফ রহমান ইরাম ও তাজনুর চৌধুরী তৌসিফ। কোরান তেলোয়াত ও দোয়া মাহফিলের পর কৃতি শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট, সনদ, বই তুলে দিয়ে ও মিষ্টি খাইয়ে সংবর্ধিত করেন অতিথিবৃন্দ।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ বলেন, নিষ্পাপ শিশু হত্যা জঘন্য অপরাধ। এদেশে যেন আর কোনও শিশু হত্যা না হয় তার জন্য সকলের সচেতনতা তিনি কামনা করেন। সাবেক ছাত্রনেতা চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি নাজিম উদ্দিন শ্যামল বলেন, পাষÐ ঘাতকরা হয়তো জানে না যে, মানুষের ভালোবাসায় যুগ যুগ যারা বেঁচে থাকে, তাদের মৃত্যু নেই। সুতরাং শেখ রাসেলেরও মৃত্যু নেই। বিজ্ঞপ্তি