হালদা নদী থেকে বালু উত্তোলনের সরঞ্জাম ধ্বংস

30

প্রাকৃতিক মৎস প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদী থেকে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাউজান উপজেলার ১৫নং নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ইন্ধিরা ঘাট এলকায় হালদা নদীতে পাওয়ার পাম্প বসিয়ে বালু উত্তোলন করছে মনসুর ও নবী। সংবাদ পেয়ে গত মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান উপেজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যজিষ্ট্রেট জোনায়েদ কবির সোহাগ রাউজান থানা পুলিশের একটি দলকে সাথে নিয়ে নোয়াজিশপুরের ইন্ধার ঘাট এলাকায় অভিযাণ চালায়। অভিযাণ চলাকালে রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেনায়েদ কবির সোহাগ পুলিশের সহায়তায় বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত পাইপগুলো ধ্বংস করে দেয়। অভিযান চলাকালে রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেনায়েদ কবির সোহাগের সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন রাউজান উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার নিয়াজ মোরশেদ। রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ বলেন অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার সরঞ্জাম ধংস করা হয়েছে। হালদা নদী থেকে উত্তোলন করা বালুর স্তুপ স্থানীয় চেয়ারম্যান সরোয়ার্দি সিকদারের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। হালদা নদী রক্ষায় চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন থেকে কোন বালুমহল ইজারা দেওয়া হয়নি। হালদা রক্ষায় বালুমহল ইজারা দেওয়া না হলে ও হালদা নদীর রাউজান, হাটহাজারী, নগরীর মোহরা এলাকায় এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা হালদা নদীতে পাওয়ার পাম্প বসিয়ে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করছে। হালদা নদীতে পাওয়ার পাম্প বসিয়ে ও ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করায় হালদা নদীর মা মাছের প্রজনন হুমকির মুখে পড়েছে।