ঢাকায় ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষ্যে র‌্যালি

28

সমাজে সত্যিকার অর্থে আদর্শ, নৈতিক বোধসম্পন্ন ও দেশপ্রেমিক দ্বীনদার মানুষ গড়ার জন্য প্রিয় নবীর অনুপম আদর্শ অনুসরণ করাই যথেষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন আওলাদে রাসুল পীর সায়্যিদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ.)। আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট, ঢাকার ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত জশনে জুলুছের র‌্যালি পরবর্তী লক্ষাধিক নবীপ্রেমিকের মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। র‌্যালিটি ঢাকা মোহাম্মদপুর কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদ্রাসা হতে আরম্ভ হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মাদ্রাসা ময়দানে গিয়ে বিশাল মাহফিল জনসমুদ্রে পরিণত হয়। জুলুছের নেতৃত্ব এবং মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন প্রিয় নবী (স.) ৪১তম বংশধর সায়্যিদ মোহাম্মদ তাহির শাহ (মাজিআ)। প্রধান অতিথি ছিলেন সায়্যিদ মোহাম্মদ সাবির শাহ (মাজিআ) এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন শাহজাদা সায়্যিদ মোহাম্মদ কাশিম শাহ (মাজিআ)। ৬ অক্টোবর বেলা ১১টায় র‌্যালি ও মাহফিলে উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মোহাম্মদ ফজলুল হকের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি শাহজাদা সায়্যিদ মোহাম্মদ কাশিম শাহ (মাজিআ) বলেন, রাসুলে কারীম (স.) এর আদর্শ থেকে বিচ্যুতির কারণেই মূলত পৃথিবীতে অশান্তি নেমে এসেছে। যারা ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে নবী-অলিদের প্রতি বিদ্বেষী করে তোলে, হাজার বছর ধরে চলে আসা ইসলামী অনুষ্ঠানমালা যেমন ঈদে মিলাদুন্নবী, শবে বরাত, শবে মেরাজ ও ফাতেহা ইত্যাদির বিরোধিতা করে, তাদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকা দরকার। বক্তারা বলেন, একজন মুসলমান নবীজির শুভাগমনে আনন্দিত হলে তথা ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) পালন করলে নিশ্চিতভাবে মহান রবের দরবারে উভয় জাহানে পুরস্কৃত হবেন। বর্ণাঢ্য র‌্যালিতে হাজার হাজার মুসল্লি-রাসুল প্রেমিক আশেকানের অংশগ্রহণে হাতে কলেমা খচিত বিভিন্ন রং-বেরংয়ের পতাকা নিয়ে ইয়া নবি সালাম আলাইকা, মুস্তফা জানে রহমত ও ইসলামিক সঙ্গীত নতুন আবহ তৈরি করে। মাহফিলে স্বাগত বক্তব্য দেন আঞ্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট, ঢাকার চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শহীদ উল্লাহ। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় আঞ্জুমানের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন, ঢাকা আঞ্জুমানের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, পিএইচপি ফ্যামিলির চেয়ারম্যান সুফি মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি, এডিশনাল সেক্রেটারি মুহাম্মদ শামসুদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ সিরাজুল হক, ঢাকা আঞ্জুমানের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ ফজলুর রহমান, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ আব্দুল মালেক বুলবুল, ট্রেজারার শোয়েবুজ্জামান চৌধুরী তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ হযরত আলী প্রমুখ। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) এর তাৎপর্য তুলে ধরে বয়ান করেন কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া আলিয়া (কামিল) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হাফেজ কাজী আব্দুল আলিম রিজভী, মুফতী মাহমুদুল হাসান, মাওলানা মুনিরুজ্জামান, মাওলানা মাহমুদুর রহমান চিশতী, ড. মাওলানা নাসির উদ্দিনসহ প্রখ্যাত ওলামায়ে কেরামরা। শেষে খতমে গাউসিয়া ও মিলাদ শরীফ সমাপান্তে বাংলাদেশসহ সমস্ত মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় দোয়া করেন আল্লামা সায়্যিদ মুহাম্মদ তাহির শাহ্ (মাজিআ)। বিজ্ঞপ্তি
ঢাকায় ঈদে মিলাদুন্নবী (স.)
উপলক্ষ্যে র‌্যালি

সমাজে সত্যিকার অর্থে আদর্শ, নৈতিক বোধসম্পন্ন ও দেশপ্রেমিক দ্বীনদার মানুষ গড়ার জন্য প্রিয় নবীর অনুপম আদর্শ অনুসরণ করাই যথেষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন আওলাদে রাসুল পীর সায়্যিদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ.)। আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট, ঢাকার ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষ্যে আয়োজিত জশনে জুলুছের র‌্যালি পরবর্তী লক্ষাধিক নবীপ্রেমিকের মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। র‌্যালিটি ঢাকা মোহাম্মদপুর কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদ্রাসা হতে আরম্ভ হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মাদ্রাসা ময়দানে গিয়ে বিশাল মাহফিল জনসমুদ্রে পরিণত হয়। জুলুছের নেতৃত্ব এবং মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন প্রিয় নবী (স.) ৪১তম বংশধর সায়্যিদ মোহাম্মদ তাহির শাহ (মাজিআ)। প্রধান অতিথি ছিলেন সায়্যিদ মোহাম্মদ সাবির শাহ (মাজিআ) এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন শাহজাদা সায়্যিদ মোহাম্মদ কাশিম শাহ (মাজিআ)। ৬ অক্টোবর বেলা ১১টায় র‌্যালি ও মাহফিলে উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মোহাম্মদ ফজলুল হকের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি শাহজাদা সায়্যিদ মোহাম্মদ কাশিম শাহ (মাজিআ) বলেন, রাসুলে কারীম (স.) এর আদর্শ থেকে বিচ্যুতির কারণেই মূলত পৃথিবীতে অশান্তি নেমে এসেছে। যারা ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে নবী-অলিদের প্রতি বিদ্বেষী করে তোলে, হাজার বছর ধরে চলে আসা ইসলামী অনুষ্ঠানমালা যেমন ঈদে মিলাদুন্নবী, শবে বরাত, শবে মেরাজ ও ফাতেহা ইত্যাদির বিরোধিতা করে, তাদের ব্যাপারেও সতর্ক থাকা দরকার। বক্তারা বলেন, একজন মুসলমান নবীজির শুভাগমনে আনন্দিত হলে তথা ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) পালন করলে নিশ্চিতভাবে মহান রবের দরবারে উভয় জাহানে পুরস্কৃত হবেন। বর্ণাঢ্য র‌্যালিতে হাজার হাজার মুসল্লি-রাসুল প্রেমিক আশেকানের অংশগ্রহণে হাতে কলেমা খচিত বিভিন্ন রং-বেরংয়ের পতাকা নিয়ে ইয়া নবি সালাম আলাইকা, মুস্তফা জানে রহমত ও ইসলামিক সঙ্গীত নতুন আবহ তৈরি করে। মাহফিলে স্বাগত বক্তব্য দেন আঞ্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট, ঢাকার চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শহীদ উল্লাহ। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় আঞ্জুমানের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন, ঢাকা আঞ্জুমানের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, পিএইচপি ফ্যামিলির চেয়ারম্যান সুফি মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফি, এডিশনাল সেক্রেটারি মুহাম্মদ শামসুদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ সিরাজুল হক, ঢাকা আঞ্জুমানের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ ফজলুর রহমান, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ আব্দুল মালেক বুলবুল, ট্রেজারার শোয়েবুজ্জামান চৌধুরী তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ হযরত আলী প্রমুখ। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) এর তাৎপর্য তুলে ধরে বয়ান করেন কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া আলিয়া (কামিল) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হাফেজ কাজী আব্দুল আলিম রিজভী, মুফতী মাহমুদুল হাসান, মাওলানা মুনিরুজ্জামান, মাওলানা মাহমুদুর রহমান চিশতী, ড. মাওলানা নাসির উদ্দিনসহ প্রখ্যাত ওলামায়ে কেরামরা। শেষে খতমে গাউসিয়া ও মিলাদ শরীফ সমাপান্তে বাংলাদেশসহ সমস্ত মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় দোয়া করেন আল্লামা সায়্যিদ মুহাম্মদ তাহির শাহ্ (মাজিআ)। বিজ্ঞপ্তি