‘গণআন্দোলনেই গণতন্ত্রের বিজয় নিশ্চিত করা হবে’

10

 

বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার একদলীয় শাসনব্যবস্থা বাকশাল গঠন করে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল। চিরকাল ক্ষমতায় থাকতে একটিমাত্র দল বাকশাল ছাড়া অন্য সব দল এবং সরকার অনুগত ৪টি সংবাদপত্র ছাড়া সব সংবাদপত্র বন্ধ করে দেয়া হয়। এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্র ও মানুষের বাক ব্যক্তিস্বাধীনতাকে গলা টিপে হত্যা করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচন এবং ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরে মধ্যরাতের ভুয়া ভোটের নির্বাচনে মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে দেশে দ্বিতীয় বাকশালী রাজত্ব কায়েম করেছে। বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারাবন্দী করে। এ অবস্থায় জনগণকে সাথে নিয়ে দুর্বার গণ আন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। তিনি গত ২৭ জানুয়ারি নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে বাকশাল দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, আমরা এমন একটি সময়ে বাকশাল দিবস পালন করছি যখন দেশের মানুষের বাকস্বাধীনতা নেই, গণতন্ত্র নেই, আইনের শাসন নেই। মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্করের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক ইসকান্দর মির্জা, আহবায়ক কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন জিয়া, হারুন জামান, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, এস এম আবুল ফয়েজ, আনোয়ার হোসেন লিপু, মো. কামরুল ইসলাম, থানা বিএনপির সভাপতি মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, হাজী মো. সালাউদ্দিন, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, জাহিদ হাসান, মাঈনুদ্দীন চৌধুরী মাঈনু হাবিবুর রহমান, নগর বিএনপি নেতা জি এম আইয়ুব খান, আবদুল হালিম স্বপন, মো. ইদ্রিস আলী, জেলী চৌধুরী, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নবাব খান, আকতার খান, কাজী শামসুল আলম, খায়রুজ্জামান জুনু, প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি