এমন এক পৃথিবী যার আকাশে দু’টো সূর্য! তেমনই এক গ্রহের সন্ধান মিলল। আমাদের নীল রঙের গ্রহ থেকে ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত সেই গ্রহটি আবিষ্কার করেছে এক উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র ১৭ বছরের উলফ কুকিয়ার।কুকিয়ার নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের ‘ইন্টার্ন’ করছিল। সেই খুঁজে পেয়েছে সুদূর মহাকাশের এই আশ্চর্য গ্রহকে। নাসার উৎক্ষিপ্ত টেস উপগ্রহের মাধ্যমে সৌরজগতের বাইরে থাকা এমনই বহু গ্রহকে খুঁজে বের করা সম্ভব হচ্ছে।
কিশোর উলফ আবিষ্কৃত গ্রহটির নাম টিওআই ১৩৮৮বি। সেটির আকার অবস্থিত নেপচুন ও শনি গ্রহের মাঝামাঝি। সেই গ্রহ যে দু’টি নক্ষত্রকে চক্কর কাটে, তার একটি আমাদের সূর্যের থেকে ১৫ শতাংশ বড়। অন্যটির আকার সূর্যের থেকে ছোট।
সিএনএন-কে উলফ কুকিয়ার জানিয়েছে, সে খুঁজে পেয়েছে ওই গ্রহটি। সেটি দু’টি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে। নক্ষত্র দু’টি একে অপরকে প্রদক্ষিণ করে।
সে জানাচ্ছে, ‘আমার ইন্টার্নশিপের তৃতীয় দিনে আমি একটি সঙ্কেত আসতে দেখি টিওআই ১৩৩৮বি নামের এক সিস্টেম থেকে। শেষে বোঝা যায় সেটি একটি গ্রহ।’
২০১৮ সালের ৯ এপ্রিল নাসার উপগ্রহ টেসকে আকাশে উৎক্ষিপ্ত করা হয়। সিএনএন সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রতি ৩০ মিনিটে সেটি ছবি তুলতে থাকে। মহাকাশের বিভিন্ন দিকে টানা ২৭ দিন ধরে নজরদারি চালায় সেটি।
টেসের তোলা ছবির মধ্যে বহু ছবিতে বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন তারার ঔজ্জ্বল্যের তারতম্য। এর সাহায্যে তাঁরা খুঁজে পেয়েছেন নতুন গ্রহদের। এমন এক পৃথিবী যার আকাশে দু’টো সূর্য! তেমনই এক গ্রহের সন্ধান মিলল। আমাদের নীল রঙের গ্রহ থেকে ১ হাজার ৩০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত সেই গ্রহটি আবিষ্কার করেছে এক উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র ১৭ বছরের উলফ কুকিয়ার।কুকিয়ার নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের ‘ইন্টার্ন’ করছিল। সেই খুঁজে পেয়েছে সুদূর মহাকাশের এই আশ্চর্য গ্রহকে। নাসার উৎক্ষিপ্ত টেস উপগ্রহের মাধ্যমে সৌরজগতের বাইরে থাকা এমনই বহু গ্রহকে খুঁজে বের করা সম্ভব হচ্ছে।
কিশোর উলফ আবিষ্কৃত গ্রহটির নাম টিওআই ১৩৮৮বি। সেটির আকার অবস্থিত নেপচুন ও শনি গ্রহের মাঝামাঝি। সেই গ্রহ যে দু’টি নক্ষত্রকে চক্কর কাটে, তার একটি আমাদের সূর্যের থেকে ১৫ শতাংশ বড়। অন্যটির আকার সূর্যের থেকে ছোট।
সিএনএন-কে উলফ কুকিয়ার জানিয়েছে, সে খুঁজে পেয়েছে ওই গ্রহটি। সেটি দু’টি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে। নক্ষত্র দু’টি একে অপরকে প্রদক্ষিণ করে।
সে জানাচ্ছে, ‘আমার ইন্টার্নশিপের তৃতীয় দিনে আমি একটি সঙ্কেত আসতে দেখি টিওআই ১৩৩৮বি নামের এক সিস্টেম থেকে। শেষে বোঝা যায় সেটি একটি গ্রহ।’
২০১৮ সালের ৯ এপ্রিল নাসার উপগ্রহ টেসকে আকাশে উৎক্ষিপ্ত করা হয়। সিএনএন সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রতি ৩০ মিনিটে সেটি ছবি তুলতে থাকে। মহাকাশের বিভিন্ন দিকে টানা ২৭ দিন ধরে নজরদারি চালায় সেটি।
টেসের তোলা ছবির মধ্যে বহু ছবিতে বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন তারার ঔজ্জ্বল্যের তারতম্য। এর সাহায্যে তাঁরা খুঁজে পেয়েছেন নতুন গ্রহদের।
