কেনির কীর্তি : ব্যর্থ স্ত্রী

5

 

সাইক্লিং স্প্রিন্টের কিরিন ইভেন্টে রিও দে জেনেইরো অলিম্পিকসে জেতা মুকুট টোকিওতে ধরে রাখলেন জেসন কেনি। গড়লেন গ্রেট ব্রিটেনের প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে অলিম্পিকসে সাত জোনা জয়ের কীর্ত। টোকিও অলিম্পিকসের শেষ দিনে রোববার সাইক্লিংয়ের কিরিনের পুরুষ এককের ফাইনালে অন্য প্রতিযোগীদের তিন ল্যাপ বাকি থাকতে সোনা নিশ্চিত করেন কেনি। ছাপিয়ে যান সাবেক সতীর্থ ক্রিস হয়ের ছয় সোনা জয়ের রেকর্ড। সাত সোনার প্রথমটি কেনি জিতেছিলেন ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিকসের টিম স্প্রিন্ট থেকে। ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকসে পান টিম স্প্রিন্ট ও ব্যক্তিগত বিভাগের সোনা। রিওতে ৩৩ বছর বয়সী এই অ্যাথলেট জিতেন তিন ইভেন্টের মুকুট। টোকিওর আসরে কেনি পেলেন প্রথম সোনার স্বাদ। এর আগে টিম স্প্রিন্টে রুপা জিতেছিলেন তিনি। সব মিলিয়ে ‘গ্রেটেশ শো অন অর্থ’ খ্যাত অলিম্পিকসে এই সাইক্লিস্টের পদক হলো ৯টি। কেনির সাফল্যের দিনে হতাশ হতে হয়েছে তার স্ত্রী লরা ট্রটকে। পাঁচ বছর আগে রিওতে সাইক্লিং ওমনিয়ামের শিরোপা ধরে রেখে প্রথম ব্রিটিশ নারী হিসেবে চারটি অলিম্পিক সোনা জয়ের কীর্তি গড়া লরা টোকিওতে হারিয়েছেন এ ইভেন্টের মুকুট। রেসের মাঝে দুর্ঘটনায় পড়ে হয়েছেন ষষ্ঠ। ওমনিয়ামে ব্যর্থ হলেও লরা অবশ্য এবার ম্যাডিসন ইভেন্টে সোনা জিতেছেন। মেয়েদের টিম পারস্যুট ইভেন্টে পেয়েছেন রুপা। সব মিলিয়ে অলিম্পিকসে এই তারকা সাইক্লিস্টের পদক হলো ৫টি সোনা ও একটি রুপা মিলিয়ে ৬টি।