মার্কিন কংগ্রেশনাল নেতাদের সঙ্গে বৈঠক বাতিল করলেন জয়শংকর

34

যুক্তরাষ্ট্র সফররত ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর মার্কিন কংগ্রেশনাল নেতাদের সঙ্গে কাশ্মির ইস্যুতে একটি বৈঠক বাতিল করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সফরও বাতিল করেছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু এখবর জানিয়েছে। ৫ আগস্ট ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের মধ্য দিয়ে কাশ্মিরের স্বায়ত্তশাসনের অধিকার ও বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয় বিজেপি নেতৃত্বাধীন দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। লাদাখ ও কাশ্মিরকে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করতে পার্লামেন্টে বিল পাস হয়। এই পদক্ষেপকে কেন্দ্র করে কাশ্মিরজুড়ে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুলসংখ্যক অতিরিক্ত সেনা। জারি করা হয়েছিল বিধিনিষেধ। গ্রেফতার করা হয়েছে সেখানকার শত শত নেতাকর্মীকে। ৮ ডিসেম্বর কংগ্রেশনাল সর্বদলীয় একটি কমিটির একটি প্রস্তাবে কাশ্মিরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নকরণ ও বিধি-নিষেধ আরোপের জন্য নরেন্দ্র মোদির সরকারের সমালোচনা করা হয়। ‘টু প্লাস টু’ সংলাপে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছেন জয়শংকর।
সূত্রের বরাত দিয়ে দ্য হিন্দুর খবরে বলা হয়েছে, কাশ্মিরের পরিস্থিতি নিয়ে বেশ কয়েকজন কংগ্রেশনাল নেতা তার সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা ছিল। কিন্তু ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী কংগ্রেসওম্যান প্রমিলা জয়পালের উপস্থিতি নিয়ে আপত্তি তুলেন। এই কংগ্রেস নেতার উদ্যোগেই স¤প্রতি কাশ্মির ইস্যুতে কঠোর প্রস্তাব পাস হয়। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট-এর খবরে বলা হয়েছে, জয়শংকর যে বৈঠক বাতিল করেছেন তাতে উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল হাউজ ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান এলিয়ট এল. এনজেল, মাইকেল ম্যাককলসহ আরও কয়েকজন। কিন্তু ডেমোক্র্যাটিক প্রতিনিধি জয়পালের উপস্থিতি নিয়ে ভারতীয় মন্ত্রী আপত্তি জানালে বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত বাতিল হয়।
কমিটির চেয়ারম্যান জয়পালকে ছাড়া বৈঠকে বসতে অস্বীকৃতি জানান। ওই কংগ্রেস নেতার কথা ইঙ্গিত করে জয়শংকর বলেন, তার সঙ্গে বৈঠকের কোনও আগ্রহ আমার নেই। কংগ্রেস নেতার প্রস্তাব সম্পর্কে আমি অবগত। আমি মনে করি না এই প্রস্তাবের মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মিরের পরিস্থিতি বা ভারত সরকার যা করছে তা সম্পর্কে যথাযথ। সাংবাদিকরা জয়শংকরের কাছে জানতে চান ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রস্তাবটি তার সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে কিনা। জবাবে তিনি বলেন, যারা আলোচনার জন্য উন্মুক্ত তাদের সঙ্গে বৈঠকের আগ্রহ আমার রয়েছে। কিন্তু যারা ইতোমধ্যেই নিজেদের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন তাদের সঙ্গে বৈঠকের কোনও আগ্রহ নেই।যুক্তরাষ্ট্র সফররত ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর মার্কিন কংগ্রেশনাল নেতাদের সঙ্গে কাশ্মির ইস্যুতে একটি বৈঠক বাতিল করেছেন। একই সঙ্গে তিনি সফরও বাতিল করেছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু এখবর জানিয়েছে। ৫ আগস্ট ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের মধ্য দিয়ে কাশ্মিরের স্বায়ত্তশাসনের অধিকার ও বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয় বিজেপি নেতৃত্বাধীন দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। লাদাখ ও কাশ্মিরকে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করতে পার্লামেন্টে বিল পাস হয়। এই পদক্ষেপকে কেন্দ্র করে কাশ্মিরজুড়ে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুলসংখ্যক অতিরিক্ত সেনা। জারি করা হয়েছিল বিধিনিষেধ। গ্রেফতার করা হয়েছে সেখানকার শত শত নেতাকর্মীকে। ৮ ডিসেম্বর কংগ্রেশনাল সর্বদলীয় একটি কমিটির একটি প্রস্তাবে কাশ্মিরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নকরণ ও বিধি-নিষেধ আরোপের জন্য নরেন্দ্র মোদির সরকারের সমালোচনা করা হয়। ‘টু প্লাস টু’ সংলাপে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছেন জয়শংকর।
সূত্রের বরাত দিয়ে দ্য হিন্দুর খবরে বলা হয়েছে, কাশ্মিরের পরিস্থিতি নিয়ে বেশ কয়েকজন কংগ্রেশনাল নেতা তার সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা ছিল। কিন্তু ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী কংগ্রেসওম্যান প্রমিলা জয়পালের উপস্থিতি নিয়ে আপত্তি তুলেন। এই কংগ্রেস নেতার উদ্যোগেই স¤প্রতি কাশ্মির ইস্যুতে কঠোর প্রস্তাব পাস হয়। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট-এর খবরে বলা হয়েছে, জয়শংকর যে বৈঠক বাতিল করেছেন তাতে উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল হাউজ ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান এলিয়ট এল. এনজেল, মাইকেল ম্যাককলসহ আরও কয়েকজন। কিন্তু ডেমোক্র্যাটিক প্রতিনিধি জয়পালের উপস্থিতি নিয়ে ভারতীয় মন্ত্রী আপত্তি জানালে বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত বাতিল হয়।
কমিটির চেয়ারম্যান জয়পালকে ছাড়া বৈঠকে বসতে অস্বীকৃতি জানান। ওই কংগ্রেস নেতার কথা ইঙ্গিত করে জয়শংকর বলেন, তার সঙ্গে বৈঠকের কোনও আগ্রহ আমার নেই। কংগ্রেস নেতার প্রস্তাব সম্পর্কে আমি অবগত। আমি মনে করি না এই প্রস্তাবের মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মিরের পরিস্থিতি বা ভারত সরকার যা করছে তা সম্পর্কে যথাযথ। সাংবাদিকরা জয়শংকরের কাছে জানতে চান ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির প্রস্তাবটি তার সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে কিনা। জবাবে তিনি বলেন, যারা আলোচনার জন্য উন্মুক্ত তাদের সঙ্গে বৈঠকের আগ্রহ আমার রয়েছে। কিন্তু যারা ইতোমধ্যেই নিজেদের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন তাদের সঙ্গে বৈঠকের কোনও আগ্রহ নেই।