অর্থবিত্ত, উত্তরাধিকার কিছুই নেই এরপরও তিনি স্বমহিমায় ভাস্বর

50

বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে স্থানীয় সুপ্রভাত স্টুডিও হলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক পুলিন দে’র স্মরণ সভায় গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমদ এর সভাপতিত্বে সংগঠনের সাংগঠনিক সচিব সালাউদ্দিন লিটনের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিজয়’৭১ এর সভাপতি সজল চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল মিত্র, রফিকুল আলম, সংগঠনের কো-চেয়ারম্যান শাহেদা আক্তার জাহান, আলী আহমদ শাহীন, লায়ন ডা. আর.কে রুবেল, এড. আশুতোষ দত্ত নান্টু, অমর কান্তি দত্ত, লায়ন এস.বি জীবন, ডা. চন্দন কুমার দত্ত, ডা. স্বপন কুমার দত্ত, মৃণাল কান্তি দাশ, শিক্ষিকা নীলা বোস, ডা. দেবাশীষ মজুমদার। সভায় ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, অর্থ, বিত্ত বৈভব উত্তরাধিকার কোনটিই তাঁর ছিল না। এরপরও তিনি ছিলেন স্বমহিমায় ভাস্বর। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। দূর্নীতির পঁচন, দূষণ, আমাদের সকলের তাঁর এই উদ্যোগকে সহযাত্রী হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে অতন্দ্র প্রহরীর মতো থাকার অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে। তবেই সার্থক হবে আজ এ গুণী রাজনীতিবিদের স্মরণানুষ্ঠান। মফিজুর রহমান বলেন, স্বাধীনতার জন্য পুলিন দে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। তিনি দেখেছেন তিন দেশের বিভক্তি, ব্রিটিশদের তাড়িয়েছেন, বাংলাদেশ নির্মাণে সহায়ক শীক্ত হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি আমৃত্যু আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কুতুব উদ্দিন, আনিছ আহমদ খোকন, লায়ন বরুণ কুমার আচার্য বলাই, নাছির হোসেন জীবন, ডা. মনির আজাদ, ডা. এস.কে পাল সুজন, ডা. অপূর্ব ধর, এস.এম. জাবেদ হোসেন, ডা. প্রণব কান্তি মজুমদার, প্রিয়াংকা মন্ডল, শবনম ফেরদৌসী, শাহীন ফেরদৌসী, নেপাল চৌধুরী, সমীরন পাল প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি