মানবতার মুক্তির মিশনে মহানবীর আবির্ভাব

44

আঞ্জুমানে খোদ্দামুল মোসলেমীন কুয়েত কেন্দ্রীয় পরিষদের ব্যবস্থাপনায় ২০ নভেম্বর কুয়েত সিটির এক অভিজাত রেস্টুরেন্টে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নাবী (দ.) উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তারা বলেন, বর্বরতা ও হানাহানির বিপরীতে শান্তি, ইনসাফ, সাম্য, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা ও মানবতার মুক্তির মিশন নিয়ে পৃথিবীতে মহানবীর (দ.) আবির্ভাব ঘটেছে। পৃথিবীর সবচেয়ে বর্বর অসভ্য মানুষের সামনে ইসলামের আলো দেখান ও সঠিক রাস্তার সন্ধান দেন তিনি। মহানবীর (দ.) আগমনে পৃথিবীতে শান্তি নেমে আসে। মানুষ পায় মুক্তির দিশা।
সংগঠনের সভাপতি কাজী মুহাম্মদ আমজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আবুল কাশেম এর সঞ্চালনায় পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করেন মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। নাতে রাসুল (দ.) পরিবেশন করেন সংগঠনের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, সহ প্রচার সম্পাদক হোসাইনুল করীম, নুর মোহাম্মদ বেলাল এবং জালাল মিয়া। ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) এর তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা মাওলানা এস এম জোবাইর, গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ কুয়েত কেন্দ্রীয় শাখার সহ সভাপতি মাওলানা বেলাল হোসেন, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত কুয়েত কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক মাওলানা ইকবাল হোসেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সিনিয়র সহ সভাপতি মুহাম্মদ ইছমাইল জবি উল্লাহ। বক্তব্য রাখেন গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ কুয়েত শাখার সভাপতি মুহাম্মদ আমির হোসেন, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত কুয়েত কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি লোকমান হোসেন উসমান। মিলাদ-কিয়াম পরিচালনা করেন মাওলানা মহি উদ্দিন, মাওলানা জয়নাল আবেদীন ও জসিম উদ্দিন।
বাৎসরিক স্মরণিকার স্মারক উন্মোচন করেন সংগঠনের সভাপতি কাজী আমজাদ হোসেন। উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ ইঞ্জিনিয়ার গোলাম ফারুক, মুহাম্মদ আবদুল আলীম, মাওলানা ইয়াকুব, সৈয়দ দিদারুল আলম, মাওলানা সিরাজ, মোশাররফ হোসেন মামুন, মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন মিয়াজী, মুহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন, মুহাম্মদ হক মিয়া, মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ভান্ডারী, মুহাম্মদ জহির আহমেদ, ফরওয়ানিয়া জেলা আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, আক্তার হোসেন, জমির খাঁন, মুহাম্মদ সাইদুল হক সাইদ, মাওলানা সিরাজ প্রমুখ। শেষে মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা এস এম জোবাইর। বিজ্ঞপ্তি