জনগণের ভালোবাসায় দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

38

বিএনপির সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ১৩তম কারাবন্দী দিবস পালন করেছে নগর বিএনপি। এই উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে নগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘সমকালীন রাজনীতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা তারেক রহমান। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির রাজনীতির প্রতীক এবং দেশের ভবিষ্যত কান্ডারী। তারেক রহমান দূরদর্শী, অক্লান্ত পরিশ্রমী, প্রজ্ঞা ও ক্যারিশমাটিক ব্যক্তিত্ব। তাঁর জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে আওয়ামী লীগ তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। মঈন উদ্দিন-ফকরুদ্দিন এর ১/১১ সরকারের সময় দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীদের টার্গেটে পরিণত হন তারেক রহমান। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেপ্তারের পর কারাগারে নিষ্ঠুর নির্মম নির্যাতনের মধ্যে একটানা ১৮ মাস কারাবাস করতে হয়েছে তাঁকে। জনগণের ভালোবাসায় তারেক রহমান অচিরেই বীরের বেশে বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।’
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের উদ্যোগে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে দলীয় কার্যালয় জামে মসজিদে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে দোয়া ও মিলাদ মাহ্ফিলের আয়োজন করা হয়। জামে মসজিদের খতিব মাওলানা এহসানুল হক দোয়া ও মিলাদ পরিচালনা করেন। সভা পরিচালনা করেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরী।
নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, ‘তারেক রহমান দেশব্যাপী দলের মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের মাঝে ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেছিলেন। তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের মধ্যে গভীর সেতুবন্ধন করতে তৃণমূল সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন। এর মধ্যদিয়ে একটি সুসংঘবদ্ধ বিএনপি গড়ে উঠে এবং নেতা-কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি পায়। তাতে অশুভ রাজনৈতিক শক্তির কাছে ঈর্ষণীয় ঠেকে। ফলে ষড়যন্ত্রকারীরা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে।’
সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি এম এ আজিজ, কেন্দ্রীয় যুবদলের সদস্য মো. শামছুল হক, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মাঈনুদ্দিন মো. শহীদ, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ড. এসএম সরওয়ার আলম, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইব্রাহিম বাচ্চু, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সভাপতি মনজুর রহমান চৌধুরী, নগর বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী, বায়েজীদ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের জসিম, নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, নগর বিএনপির সদস্য ইউসুফ সিকদার, শাহেদা বেগম, রেজিয়া বেগম মুন্নি, বিএনপি নেতা সৈয়দ জাকারিয়া সেলিম, কবি আল সিরাজী, মো. সেকান্দর, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি খাজা আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. এমরান, নগর যুবদলের সহ-সভাপতি নাসিম চৌধুরী, ম হামিদ, মিয়া মো. হারুন, ফজলুল হক সুমন, যুগ্ম সম্পাদক এরশাদ হোসেন, নগর তাঁতীদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, অ্যাড. জায়েদ বিন রশিদ, অ্যাড. ইকবাল হোসেন, এন আই চৌধুরী মাসুম, মনির উদ্দিন চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম ভূঁইয়া, নাজিম উদ্দিন খান, সাজ্জাদ হোসেন খান, মো. ইসকান্দর, মোস্তাকিম, ছাত্রদল নেতা ইফতেখার উদ্দিন নিবলু, ডা. আরফান খান নিবির, মো. মিলটন, তারেকুল ইসলাম তানভির, মো. মোহন, শফিউল আলম, দেলোয়ার হোসেন শিশির, কামরুল ইসলাম কুতুবি, এন মুহাম্মদ রিমন, রেজাউল করিম, মো. শাহরিয়ার, মো. শাওন, মুন্না, যুবদল নেতা মো. ইসহাক, মো. ইদ্রিস, মো. লিটন, মো. রুবেল, মো. সুমন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি