জিয়াউর রহমান রণাঙ্গনে থেকেই মুক্তিযুদ্ধ করেছেন

23

বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভানেত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রী এমপিরা বিষোদগার করে চলেছেন স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের বিরুদ্ধে। তারা জিয়াউর রহমানের সমাধি ও তার মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা নিয়েও কথা বলেছেন। এগুলো হচ্ছে হাস্যকর বক্তব্য। এই কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেশের মানুষ বিশ্বাস করে না। এই বক্তব্যগুলো থেকে প্রমাণিত হয় যে, এরা কতটা প্রতিহিংসা পরায়ন। তারা শহীদ জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণার ন্যুনতম স্বীকৃতি দিতেও নারাজ। আজকে এটা দিবালোকের মতো সত্য যে, শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রণাঙ্গনে থেকেই যুদ্ধ করেছেন। কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি যেদিন শাহাদতবরণ করেন সেদিন এ দেশের লাখ লাখ মানুষ তার জন্য কেঁদেছিলো। গত ৯ সেপ্টেম্বর কাজীর দেউরী নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ের মাঠে মহিলাদলের ৪৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর মহিলাদলের আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। তারা গণতন্ত্র হত্যা করেছে, ভোটের অধিকার লুট করেছে, বাংলাদেশকে একটা তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, আওয়ামী লীগ অবৈধভাবে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার অংশ হিসেবে জিয়াউর রহমানকে নিয়ে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। চট্টগ্রাম মহানগর মহিলাদলের সভানেত্রী সাবেক কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম মনির সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসাবে আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন। বক্তব্য রাখেন মহানগর মহিলাদলের সহ সভাপতি সাবেক কাউন্সিলর জেসমিনা খানম, খালেদা বোরহান, শাহেদা খানম, রেনুকা বেগম, যুগ্ম সম্পাদক আখী সুলতানা, রেজিয়া সুলতানা মুন্নি, খতিজা বেগম, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলজার বেগম, দপ্তর সম্পাদক নাসরিন বাপ্পি, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক নুরজাহান বেগম নুপুর, কামরুন্নেছা, ফাতেমা কাজল, মহিলাদল নেত্রী আসমা বেগম, পারভিন চৌধুরী, পারভিন আক্তার, জাহানারা বেগম, মমতাজ বেগম, খাইরুন্নেছা, নাসিমা আক্তার, নার্গিস বেগম, কোহিনুর বেগম, শাহনাজ বেগম, বকুল বেগম, রুমা আকতার, মর্জিনা বেগম, খালেদা বেগম, মোরশেদা বেগম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি