৯৯৯ এ ফোন করে ধর্ষণ থেকে রক্ষা তরুণীর

23

জরুরি সহায়তার নম্বর ৯৯৯- এ ফোন করে পিরোজপুরে এক কলেজ ছাত্রী ‘ধর্ষণ চেষ্টা’ থেকে রক্ষা পেয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার ভান্ডারিয়া উপজেলা শহরের লক্ষীপুরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান ভান্ডারিয়া থানার ওসি এস এম মাকসুদুর রহমান।
এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে সোহেল মুন্সি ও ধর্ষণ চেষ্টায় সহায়তার অভিযোগে কলেজ ছাত্রীর খালা ফিরোজা বেগমকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
সোহেল (২৬) শহরের লক্ষীপুরা এলাকার মফিজুর রহমান ফিরোজ মুন্সীর ছেলে। আর ফিরোজা বেগম (৪৫) দক্ষিণ শিয়ালকাঠীর লিয়াকত মার্কেট এলাকার মো. রফিকুল ইসলামের স্ত্রী। ১৮ বছর বয়সী মেয়েটি ভান্ডারিয়া সরকারি কলেজের একাদ্বশ শ্রেণির ছাত্রী।
মেয়েটি জানায়, মঙ্গলবার সকালে লক্ষীপুরা এলাকার হাইস্কুল সড়কে রিপন বেপারীর ভাড়াটিয়া ফিরোজা বেগমের বাসায় তার জাতীয় পরিচয়পত্রসহ কিছু কাগজপত্র আনতে যান। ওই বাসায় প্রতিবেশী সোহেল ফিরোজা বেগমের ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় মেয়েটি কৌশলে ৯৯৯ নম্বরের ফোন করে সহায়তা চান। পরে ভান্ডারিয়া থানা পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে।
ওসি মাকসুদুর বলেন, ৯৯৯ নম্বরে কল পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে মেয়েটিকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় মেয়েটি বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।