স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরীর গ্রন্থাবলী ঋষিশিল্পের অমৃতবার্তায় পরিপূর্ণ

19

 

বাঁশখালীর বাণীগ্রাম শ্রীশ্রী জগন্নাথ ধামে শিবকল্পতরু শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজের ১১৯তম আবির্ভাব উৎসব ও অদ্বৈতজয়ন্তী উপলক্ষে মহতী ধর্মসম্মেলন গত ১৭ মে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন তুলসীধামের মোহন্ত মহারাজ শ্রীমৎ দেবদীপ মিত্র চৌধুরী। উদ্বোধক ছিলেন অনুরূপা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) তপন মিত্র চৌধুরী। প্রধান অতিথি ছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্রধান প্রকৌশলী উজ্জ্বল মল্লিক। সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সন্তোষ কুমার মল্লিক। প্রধান বক্তা ছিলেন ধর্মতত্ত¡বিদ সুদর্শন চক্রবর্তী। বিশেষ বক্তা ছিলেন শ্রীমৎ স্বামী স্বরূপানন্দ শাস্ত্রী, প্রাবন্ধিক উত্তম কুমার চক্রবর্তী। ধর্মীয় আলোচক ছিলেন যোগেশ্বর চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দীন চৌধুরী খোকা, ইউপি চেয়ারম্যান ওসমান আলী, কে.এম সালাউদ্দীন কামাল, লায়ন শেখর দত্ত। উৎসব উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি ডা. স্বপন দে এর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন জগন্নাথ ধাম উন্নয়ন ও পরিচালনা পরিষদের সভাপতি প্রদ্যুৎ মিত্র চৌধুরী। সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধান শিক্ষিকা মিশু ভট্টাচার্য্য। ধর্মসম্মেলনে বক্তারা বলেন, শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ জীবন্মুক্ত মহাপুরুষ। এমন মহাপুুরুষের সান্নিধ্যে, স্পর্শে, তাঁর বিষয় চিন্তনে, তাঁকে কেন্দ্র করে উৎসবে অনুষ্ঠানে ব্রহ্মভাবনা অন্তরে জাগে। তিনি ঋষিশিল্পী, জেনেছেন ব্রহ্মকে। এই ব্রহ্মবিদ্যা তিনি কৃপা করে লোকহিতার্থে ভাষায় প্রকাশ করেছেন। তাঁর অমূল্য গ্রন্থাবলী ঋষিশিল্পের অমৃতবার্তায় পরিপূর্ণ। তাঁর ধরায় আগমনে ধন্য সনাতন সম্প্রদায়। বিজ্ঞপ্তি