সমাজ ও সভ্যতার উন্নয়নে নারী জাতির অবদান অনস্বীকার্য

13

 

গীতাঞ্জলি মাতৃ সম্মিলনীর (গীমাস) ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী, বসন্ত উৎসব ও আলোকিত মা সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান ২৪ মার্চ সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন বাংলাদেশ লোকনাথ ব্রহ্মচারী সেবক ফোরাম চট্টগ্রাম’র সভাপতি শিক্ষানুরাগী শিবু প্রসাদ দত্ত। আশীর্বাদক ছিলেন বিশিষ্ট সমাজহিতৈষী নির্মল কান্তি দেব। প্রধান অতিথি ছিলেন চসিক’র স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) মনীষা মহাজন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুনন্দা রায়। প্রধান বক্তা ছিলেন নাট্যব্যক্তিত্ব ও ভাষণশিল্পী সুদর্শন চক্রবর্তী। বিশেষ অতিথি ছিলেন অ্যাড. নিখিল কুমার নাথ, সমাজসেবক কাজল পাল সিআইপি, লোকনাথ গবেষক তপন দেওয়ানজী। সংবর্ধিত অতিথিরা হলেন-অধ্যাপক শান্তা গুহ, ডা. জয়া দেবী, বাসু চৌধুরী, শাপলা পাল, টুন্টু দাশ বিজয়, জলসন ধর (নয়ন), রাজীব সুশীল। আলোকিত মা সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন-শিল্পী চৌধুরী, দিপালী প্রভা নাথ, পারুল দাশ, রুনু প্রভা সুশীল। গীমাস সভাপতি প্রভাষক পপি সাহার সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন দীপেন সাহা, অধ্যাপক কৃষ্ণা দাশ, অধ্যাপক রুমা পাল, ডা. মৌমিতা দাশ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গীমাস সাধারণ সম্পাদক লাভলী দে। অনুষ্ঠানে সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন-কণ্ঠশিল্পী অনুপম দেবনাথ পাভেল, অধ্যাপক জয়া দত্ত, ঐশী রক্ষিত, জয়ন্তী কর, তনুশ্রী ধর, রিয়া বিশ্বাস প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মা বা নারী জাতি সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সমাজ ও সভ্যতার উন্নয়নে মা ও নারী জাতির অবদান অনস্বীকার্য। দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নারীদের জন্য পুরুষদেরকে সহায়ক হয়ে পাশে থাকতে হবে। কোন মা-বাবার ঠাঁই যাতে বৃদ্ধাশ্রমে না হয়। সমগ্র সমাজ ব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করতে মাতৃ সমাজের কোন বিকল্প নেই। আজকের প্রজন্মকে আলোকিত করতে হলে মায়েদের আলোকিত হতে হবে। বিজ্ঞপ্তি