সন্দ্বীপে জগন্নাথ মন্দির রথযাত্রা উদযাপন

40

সন্দ্বীপে কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) পরিচালিত শ্রী জগন্নাথ মন্দির এনাম নাহারের উদ্যোগে বর্নাঢ্য রথযাত্রা উদযাপন করা হয়েছে। এছাড়াও স›দ্বীপ টাউন জগন্নাথ দেবালয় ও জগন্নাথ দেবালয় আখড়া মন্দির কমিটিও রথযাত্রা উদযাপন করেছে। রথযাত্রার বর্নাঢ্য অনুষ্ঠানে স›দ্বীপের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নরনারীরা এসে তাতে অংশগ্রহন করে। উক্ত আয়োজনে সর্বাত্বক সহযোগিতা করেছে শারদান্জলী ফোরাম ও জাগো হিন্দু পরিষদের সারথীরা। উল্লেখ্য যে পরবর্তী ফিরতি রথ পর্যন্ত ১২ জুলাই পর্যন্ত বীরেশ্বরী কালী মন্দিরে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন অনুষ্ঠান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন ইসকন প্রতিনিধি আনন্দ ব্রক্ষ্রচারী।

লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং
মহানগরের উদ্যেগে অনাথ
শিশুদের খাদ্য পরিবেশন

অনাথ শিশুদের খাবার পরিবেশনের মধ্যদিয়ে সেবাবর্ষ (২০১৯-২০) শুরু করেছে লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং মহানগর। সেবাবর্ষের প্রথম দিন গত ১ জুলাই দুপুরে ফতেয়াবাদ নন্দীরহাটস্থ শ্রীশ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী সেবাশ্রমে অনাথ শিশুদের মাঝে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের প্রেসিডেন্ট লায়ন প্রকৌশলী বিপ্লব দাশ, সেক্রেটারী লায়ন প্রকৌশলী দীপংকর দাশ, ট্রেজারার লায়ন প্রকৌশলী প্রভাস সাহা, রিজিয়ন চেয়ারপারসন লায়ন অশেষ কুমার উকিল, লায়ন তপন কান্তি দত্ত, এডভাইজার লায়ন উত্তম কুমার দাশ, এডভাইজার লায়ন প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, লায়ন সুব্রত বিকাশ চৌধুরী, লায়ন সুজিত কুমার দত্ত, লায়ন প্রকৌশলী আনিস উদ্দিন আহমেদ, লায়ন অশেষ কুমার পুরোহিত সহ অন্যান্য ক্লাবের নেতৃবৃন্দ। বিজ্ঞপ্তি

চন্দনাইশে কাঞ্চননগর
হেফজখানার শিক্ষার্থী
বলৎকারের শিকার

চন্দনাইশ উপজেলার কাঞ্চননগর এলাকায় হেফজখানার এক শিক্ষার্থী বলৎকারের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, উপজেলার কাঞ্চননগর বাদামতল সংলগ্ন শাহ অলি উল্লাহ (র.) হেফজখানার শিক্ষার্থী ছদ্মনাম মিনহাজ (১১) কে হেফজখানার পরিচালক মাওলানা আবদুর রহিম (৭২) কৌশলে নিয়ে একাধিকবার বলৎকার করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ২৮ জুন আবদুর রহিমের বাড়িতে এ বিষয়ে বৈঠক বসে। বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক অর্থদÐ দিয়ে আবদুর রহিম মুক্তি পায় বলে জানা যায়। স্থানীয়রা জানান, মিনহাজ হেফজখানায় দীর্ঘদিন থেকে ১৫ পারা কোরআন হেফজ করেছে।
গত রমজান মাসে হঠাৎ করে মিনহাজ হেফজখানায় যাওয়া বন্ধ করে দেয়। এ ব্যাপারে তার পিতা কাজী বাড়ির অধিবাসী মিনহাজকে মারধর করলে সে এক পর্যায়ে আবদুর রহিমের অত্যাচারের কথা বলে দেয়। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে অবশেষে সামাজিক বৈঠকের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়। এ ব্যাপারে মিনহাজের পিতা বিষয়টি অস্বীকার করলেও তার ছেলে দীর্ঘদিন থেকে হেফজখানায় যাওয়া বন্ধ করে দেয়ার কথা স্বীকার করেন। সে তার ছেলেকে হেফজখানায় যাওয়ার জন্য মারধর করেও ব্যর্থ হয়েছে বলেও জানিয়েছেন। চন্দনাইশ প্রতিনিধি