শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

29

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতক চক্রের নির্মম বুলেটের হাত থেকে রক্ষা পায়নি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল। পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সঙ্গে নরপিশাচরা নিষ্ঠুরভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিরা তাকে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, তাদের সেই অপচেষ্টা শতভাগ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। শহীদ শেখ রাসেল আজ বাংলাদেশের শিশু-কিশোর, তরুণ, শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষদের কাছে ভালবাসার নাম। অবহেলিত, পশ্চাৎপদ, অধিকার বঞ্চিত শিশুদের আলোকিত জীবন গড়ার প্রতীক হয়ে গ্রাম-গঞ্জ-শহর তথা বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ জনপদ-লোকালয়ে শেখ রাসেল আজ এক মানবিক সত্তায় পরিণত হয়েছেন। মানবিক চেতনা সম্পন্ন সব মানুষ শেখ রাসেলের মর্মান্তিক বিয়োগ বেদনাকে হৃদয়ে ধারণ করে বাংলার প্রতিটি শিশু-কিশোর তরুণের মুখে হাসি ফোটাতে আজ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আজকের এই দিনে শেখ রাসেল এর বিদেহী রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। মহান আল্লাহতায়ালা উনাকে বেহেস্তের সর্বোচ্চ আসনে অধিষ্ঠিত করুন। আমিন। রোববার টাইগারপাসস্থ চসিক সম্মেলন কক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিলে প্রশাসক এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ কাজী মোজাম্মেল হক, সচিব মোহাম্মদ আবু সাহেদ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী লে.কর্ণেল সোহেল আহমেদ, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা সুমন বড়ুয়া, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুফিদুল আলম, রাজস্ব কর্মকর্তা শাহিদা ফাতেমা, প্রশাসকের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, অতিরিক্ত প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরী, সিবিএ সভাপতি মো. ফরিদ আহমদ, মৌলানা হারুন অর রশিদ চৌধুরী, মাওলানা ক্বারী আবু তৈয়ব, হাফেজ মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, মাওলানা ওহিদুল আলম, হাফেজ আনসারুল হক, মো. বোরহান উদ্দিন হোসাইন, মাওলানা রায়হান মির্জা, সিবিএ এর অন্যান্য নেতৃবৃন্দসহ চসিক এর কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি