শাস্ত্রীয় সঙ্গীতচর্চায় সমাজে সৃজনশীল রুচি তৈরি হয়

5

শুদ্ধ সঙ্গীতচর্চার মানুষ যতই বৃদ্ধি পাবে, সমাজে দুর্নীতি, অনাচার, হানাহানি ও কুসংস্কার মুক্ত হবে। শাস্ত্রীয় সঙ্গীত চর্চায় সমাজে সৃজনশীল ও শিল্পচর্চার রুচি তৈরি হয়। গত ১০ সেপ্টেম্বর আন্দরকিল্লাস্থ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মার্কেটে বাগীশিক মিলনায়তনে বাগীশ্বরী সঙ্গীতালয় আয়োজিত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত গ্রন্থ “শাস্ত্রীয় সঙ্গীত দীপিকা” এর দ্বিতীয় সংস্করণ উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তারা এ মন্তব্য করেন। শুরুতে সমবেত ধ্রুপদ পরিবেশন করেন- রিংকু দত্ত, মৌ দাশ, মুক্তা দাশ, অর্পিতা ঘোষ, পূজা ঘোষ ও মৌমিতা বিশ্বাস। বাগীশ্বরী সঙ্গীতালয়ের অধ্যক্ষ রিষু তালুকদারের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাগীশ্বরী সঙ্গীতালয়ের সভাপতি কৈলাশ বিহারী সেন। উদ্বোধক ছিলেন চট্টগ্রাম আর্য্য সঙ্গীত সমিতির উপাধ্যক্ষ পন্ডিত নির্মলেন্দু চৌধুরী। প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এর অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার আমিনুর রহমান। সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পী কল্যাণ পরিষদের সভাপতি সঙ্গীত শিক্ষক দীপক শীল, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদের কেন্দ্রীয় মহাসচিব ডা. অঞ্জন কুমার দাশ, মাসিক ওম্ সংবাদ পত্রিকার উপদেষ্টা তপন কান্তি ধর। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাগীশ্বরী সঙ্গীতালয়ের অধ্যক্ষ রিষু তালুকদার। আরো বক্তব্য রাখেন- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত আসর উদ্যাপন পরিষদের আহব্বায়ক যীশু সেন, সদস্য সচিব পলাশ দে, সদস্য রিমন সাহা, সমীরণ সেন ও প্রিয়তোষ নাথ প্রমুখ। দ্বিতীয় পর্বে বাগীশ্বরী সঙ্গীতালয়ের সহ-সম্পাদক প্রকৌশলী সুমন সেনের সঞ্চালনায় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত আসরে অংশগ্রহণ করেন- উস্তাদ রাখাল নন্দী (কণ্ঠ), উস্তাদ জহর মুখার্জী (কণ্ঠ), উস্তাদ সুদীপ সেনগুপ্ত (তবলা), পলাশ দে (তবলা), সৌমেন দাশ (তবলা), অমি চক্রবর্তী ও রক্তিম ধর (যুগলবন্দী-কণ্ঠ), সৌরভ সাহা ও সৌমিত্র দাশ (যুগলবন্দী-কণ্ঠ)। অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথিদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। বিজ্ঞপ্তি