রাশিয়া থেকে আর সোনা কিনবে না যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

11

ইউক্রেইন যুদ্ধের জেরে এবার রাশিয়া থেকে সোনা আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও জাপান। জার্মানিতে শুরু হয়েছে জি৭ সম্মেলন। বিশ্বের শীর্ষ সাত ধনী দেশের এ সম্মেলনে রোববার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাদের এই সিদ্ধান্ত ‘পুতিনের যুদ্ধ মেশিনের হৃদয়ে’ আঘাত করবে বলে আশা প্রকাশ করেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
বিবিসি জানায়, ২০২১ সালে রাশিয়া সোনা রাপ্তানি করে দেড় হাজার কোটি ডলারের বেশি আয় করেছে। জি৭ এর বাকি তিন দেশ জার্মানি, ফ্রান্স এবং ইতালি রাশিয়ার সোনা আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের দলে যোগ দেবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
এক টুইটে তিনি বলেন, ‘একসঙ্গে, জি৭ দেশগুলো ঘোষণা করবে যে তারা আর রাশিয়ার সোনা আমদানি করবে না। যেসব খাত থেকে রাশিয়া কোটি কোটি ডলার আয় করে সোনা তার অন্যতম।’ প্রধানমন্ত্রী জনসন বলেন, ‘আমাদেরকে পুতিনের রাজত্বকে অর্থকষ্টে ফেলতে হবে। যুক্তরাজ্য এবং আমাদের মিত্ররা সেটাই করছি।’ লন্ডন বিশ্বে অন্যতম বৃহৎ স্বর্ণের বাজারগুলোর একটি। যুক্তরাজ্য সরকার থেকে বলা হয়, রাশিয়ার কাছ থেকে সোনা আমদানি বন্ধের ‘সিদ্ধান্ত পুতিনের সক্ষমতা এবং তার যুদ্ধের জন্য অর্থের যোগাড় করার কাজে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে’।
গত ২৪ ফেব্রæয়ারি রাশিয়া প্রতিবেশী ইউক্রেইনে আগ্রাসন শুরুর পর পশ্চিমা বিশ্ব ‍নানা ভাবে রুশ অর্থনীতি ভেঙ্গে দিতে চাইছে। যাতে রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধ করতে বাধ্য হয়। এ জন্য তারা দেশটির উপর একের পর এক কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। একই সঙ্গে রুশ ধনকুবের এবং তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে।রাশিয়া থেকে আর সোনা কিনবে না যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইউক্রেইন যুদ্ধের জেরে এবার রাশিয়া থেকে সোনা আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও জাপান। জার্মানিতে শুরু হয়েছে জি৭ সম্মেলন। বিশ্বের শীর্ষ সাত ধনী দেশের এ সম্মেলনে রোববার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাদের এই সিদ্ধান্ত ‘পুতিনের যুদ্ধ মেশিনের হৃদয়ে’ আঘাত করবে বলে আশা প্রকাশ করেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
বিবিসি জানায়, ২০২১ সালে রাশিয়া সোনা রাপ্তানি করে দেড় হাজার কোটি ডলারের বেশি আয় করেছে। জি৭ এর বাকি তিন দেশ জার্মানি, ফ্রান্স এবং ইতালি রাশিয়ার সোনা আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের দলে যোগ দেবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
এক টুইটে তিনি বলেন, ‘একসঙ্গে, জি৭ দেশগুলো ঘোষণা করবে যে তারা আর রাশিয়ার সোনা আমদানি করবে না। যেসব খাত থেকে রাশিয়া কোটি কোটি ডলার আয় করে সোনা তার অন্যতম।’ প্রধানমন্ত্রী জনসন বলেন, ‘আমাদেরকে পুতিনের রাজত্বকে অর্থকষ্টে ফেলতে হবে। যুক্তরাজ্য এবং আমাদের মিত্ররা সেটাই করছি।’ লন্ডন বিশ্বে অন্যতম বৃহৎ স্বর্ণের বাজারগুলোর একটি। যুক্তরাজ্য সরকার থেকে বলা হয়, রাশিয়ার কাছ থেকে সোনা আমদানি বন্ধের ‘সিদ্ধান্ত পুতিনের সক্ষমতা এবং তার যুদ্ধের জন্য অর্থের যোগাড় করার কাজে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে’।
গত ২৪ ফেব্রæয়ারি রাশিয়া প্রতিবেশী ইউক্রেইনে আগ্রাসন শুরুর পর পশ্চিমা বিশ্ব ‍নানা ভাবে রুশ অর্থনীতি ভেঙ্গে দিতে চাইছে। যাতে রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধ করতে বাধ্য হয়। এ জন্য তারা দেশটির উপর একের পর এক কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। একই সঙ্গে রুশ ধনকুবের এবং তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে।