যুদ্ধাপরাধীমুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয়

11

 

বাঙালি জাতির শৌর্য-বীর্যের লালিত অহংকার মহান বিজয়ের গৌরব গাথাঁকে অক্ষয়-অমর করতে বিজয়ের মাসকে স্বাগত জানিয়ে প্রতি বছরের ন্যায় সন্দীপনা কেন্দ্রিয় সংসদের অনুষ্ঠানমালা শুরু হয়। ভার্চুয়ালি কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার।
৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর ২ দিনের অনুষ্ঠানসূচির উদ্বোধনী দিনে চট্টগ্রামের আনোয়ারা বারশত ইউনিয়নের ৭১’র লোমহর্ষক স্মৃতি বিজড়িত সুরমা পুকুর পাড়ের বধ্যভূমিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নীরবতা পালন, দুপুর ৩টায় মুক্তমঞ্চে আলোচনা ও মুক্তি সংগ্রামের শহীদানদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে যুদ্ধ দিনের গান পরিবেশন করা হয়। সন্দীপনা প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, ভাস্কর ডি. কে. দাশ মামুন-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা পর্বে সম্মানিত অতিথিবৃন্দের মাঝে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী, চ.বি সিনেট সদস্য অধ্যাপক ড. মনজুর উল আমিন চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নুরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন আহমেদ রাসেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র বিশ্বাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউসুফ, সংগঠক উজ্জল কান্তি বড়–য়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহারুল ঈমান চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: শাহ আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রসূল, যুবনেতা আবুল কালাম চৌধুরী, অধ্যক্ষ ড. শেখ এ রাজ্জাক রাজু, সংগঠক সোহেল মো. ফখরুদ্দিন, সংগঠক তাজুল ইসলাম রাজু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, অধ্যাপক মুছা কলিমুল্লাহ, ভাস্কর পীযুষ সরকার, অধ্যাপক সঞ্চয়ন বড়ুয়া, নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেতা কে.কে বাবুল, সংগঠক সন্তোষ কুমার দে, কবিয়াল আবদুল লতিফ, কবিয়াল সন্তোষ কুমার দে, কবিয়াল হরিপদ দেয়ারী, শিল্পী সমীর চন্দ্র সেন, সাংবাদিক হারুন অর রশিদ, সংগঠক নিবেদিতা আচার্য্য, প্রবীন শিক্ষক পংকজ চৌধুরী প্রমুখ।
বাচিক শিল্পী মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্যে অতিথিবৃন্দ বলেন, বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের বিজয় ছিল জাতির পিতার স্বপ্নের বাস্তব রূপ, পাক বাহিনীর অসত্যের বিরুদ্ধে বাঙালির সত্য প্রতিষ্ঠার বিজয়।