চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্ববায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, চট্টগ্রামে এখন করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। কোনও হাসপাতালে বেড খালি নেই। করোনা মহামারীর শুরুর দিকে চালু করা ফিল্ড হাসপাতাল, সিটি কর্পোরেশন আইসোলেশন সেন্টার ও বিভিন্ন মানুষের সহায়তায় যে হাসপাতালগুলো চালু করেছিল তাও এখন বন্ধ রয়েছে। তাছাড়া চট্টগ্রামের পাঁচ বেসরকারি মেডিকেলের মধ্যে শুধুমাত্র মা ও শিশু হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল, সাদার্ন মেডিকেল, মেরিন সিটি মেডিকেল ও বিজিসি ট্রাস্ট মেডিকেলে করোনা রোগীদের কেন চিকিৎসা দেওয়া হয় না-এটা আশ্চর্য এবং উদ্বেগের বিষয়। বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যার ৫ শতাংশ মানুষের জন্য টিকার মজুদ আছে। শুধুমাত্র এই ৫ শতাংশ মানুষকে টিকা দিয়ে করোনা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। তাই ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে ১২ কোটি মানুষকে টিকা দিতে হবে। অন্ততপক্ষে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে।
তিনি ২৮ জুলাই বিকালে নগরীর আগ্রাবাদ ও বাদামতলী এলাকায় সাধারণ মানুষের মাঝে মাস্ক বিতরণকালে এসব কথা বলেন। এর আগে তিনি বাদামতলী জামে মসজিদে ২৪নং উত্তর আগ্রাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির আহŸায়ক এস এম ফরিদুল আলমের মায়ের জানাজায় অংশ নেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা এস এম সাইফুল আলম, হারুন জামান, আবু সালেহ, মাহবুবুল হক, বুলবুল আহমেদ, এসএম ফরিদুল আলম, মনিরুজ্জামান টিটু, এড. কাজী সিরাজুল ইসলাম, নুরউদ্দীন সোহেল, হাফেজ আহম্মদ, আবদুল হাকিম, হাসান রুবেল, খাইরুল আলম দিপু, মইনুদ্দিন রাশেদ, মো. ইসমাইল, বজল আহমেদ, মো. আলমগীর, লোকমান হাকিম, ইকবাল হোসেন, তাজুল ইসলাম রানা, আলতাফ হোসেন, আবু জহুর, আবু সৈয়দ কালু, মো. ইমন, আবু ইমরান খোকন, রমজান আলী মুরাদ, এড. মাহবুবুল আলম, ইদ্রিস আলম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
