পার্লামেন্ট অব ওয়ার্ল্ড সূফীজের প্রেসিডেন্ট, আন্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারীয়ার সভাপতি ও মাইজভান্ডার দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী (মাজিআ) বলেছেন, আশরাফুল মখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা মানুষের সেবা ও কল্যাণে উৎসর্গীত থাকাই মনুষ্যত্বের দাবি। মানবসেবাকে জীবনের ব্রত হিসেবে নেয়াই একজন ইনসানে কামেল তথা পরিপূর্ণ মানুষের বড় বৈশিষ্ট্য। মাইজভান্ডার দরবার শরীফের মহাত্মারা মানবিক গুণাবলির দ্বীনদার নীতিনিষ্ঠ মানুষ গড়ার মিশনে নিজেদের ব্যাপৃত রাখেন। দরবারের খলিফাদেরকে তাই সর্বোত্তম মানবিক গুণ ধারণ করে দ্বীন প্রচার ও মানবসেবায় নিবেদিত হতে হবে।
১৯ জুন রাজধানীর মিরপুর শাহ আলীবাগ খানকাহ শরীফে আন্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারীয়ার খলিফা সম্মেলন ও হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী (ক.) ট্রাস্টের বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ট্রাস্টের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ট্রাস্ট মহাসচিব অ্যাডভোকেট কাজী মহসীন চৌধুরী। খলিফা সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন শাহ্জাদা সৈয়দ মেহবুব-এ-মইনুদ্দীন আল্-হাসানী, শাহ্জাদা সৈয়দ মাশুক-এ-মইনুদ্দীন আল্-হাসানী, শাহ্জাদা সৈয়দ হাসনাইন-এ-মইনুদ্দীন আল্-হাসানী। অতিথি ও আলোচক ছিলেন মাওলানা রুহুল আমিন ভুঁইয়া চাঁদপুরী, খলিফা কাজী মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, আব্দুল বারী আল্-মাইজভান্ডারী, মাওলানা ইসমাইল সিরাজী, খলিফা মো. আবুল কালাম আজাদ, শাহ্ মো. আসলাম হোসাইন, খলিফা মো. মনির হোসেন, খলিফা জাহাঙ্গির আলম, খলিফা রেজাউল দেওয়ান প্রমুখ। খলিফা সম্মেলনে ট্রাস্টের দাতা সদস্যসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদেরকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয় এবং বিগত দিনে ইন্তেকাল হওয়া খলিফা ও সদস্যদের জন্য শোক প্রস্তাব আনা হয়। মুনাজাত পরিচালনা করেন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী। বিজ্ঞপ্তি
