‘মরণের পরে যদি মনে নাই থাকে’ প্রকাশনা ও সঙ্গীতানুষ্ঠান

12

কবি ও কণ্ঠশিল্পী রাহগীর মাহমুদের গীতিগ্রন্থ ‘মরণের পরে যদি মনে নাই থাকে’র প্রকাশনা অনুষ্ঠান ও বিশেষ সঙ্গীতানুষ্ঠান গত ১ নভেম্বর সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি চট্টগ্রাম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশন, চট্টগ্রাম কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার মোছা. মাহফুজা আক্তার। বিপুল সংখ্যক সঙ্গীতানুরাগী কবি সাহিত্যিক কণ্ঠশিল্পী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের প্রাঞ্জল উপস্থিতিতে জেলা শিল্পকলা একাডেমি চট্টগ্রাম মিলনায়তন পূর্ণ হয়ে উঠে কানায় কানায়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন বাংলাদেশ শিল্পী সাহিত্যিক সমন্বয় পরিষদের সভাপতি বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কবি কণ্ঠশিল্পী রাহগীর মাহমুদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বেতার ব্যক্তিত্ব ফজল হোসেন, বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত কবি কথাসাহিত্যিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী, প্রফেসর অধ্যক্ষ রীতা দত্ত, লেখক অধ্যক্ষ অঞ্জন নন্দী। কবি অধ্যাপক ফাউজুল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কবি সাংবাদিক ওমর কায়সার, কবি আবসার হাবীব, প্রফেসর অধ্যক্ষ এ বি হাসান, কবি রমজান মাহমুদ, আলোকচিত্রী মওদুদুল আলম, গল্পকার নাসের রহমান, রাজনীতিক রাশেদ মনোয়ার, জামশেদুল আলম চৌধুরী, কণ্ঠশিল্পী নাজমুল আবেদিন চৌধুরী, গলুই প্রকাশনার সত্ত¡াধিকারী কাজী সাইফুল হক, কবি ফারজানা রহমান শিমু, কবি কুক্কুর চৌধুরী, অধ্যাপক হাসনাহেনা চৌধুরী প্রমুখ। সঙ্গীতানুষ্ঠানের শুরুতে পরিবেশিত হয় রাহগীর মাহমুদ রচিত গীতিআলেখ্য ‘বাংলাদেশের হৃদয় হতে’, সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন সৈয়দুল হক। বাংলাদেশ বেতার-টেলিভিশনের বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পীদের পরিবেশনায় গীতিকার রাহগীর মাহমুদের লেখা প্রায় ২০টি গান সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা অবধি শ্রোতাদের বিমোহিত করে রাখে।
কণ্ঠশিল্পীবৃন্দ ছিলেন- কায়সারুল আলম, আবদুর রহিম, ইশরাক ইরতিফা মাহমুদ, আলাউদ্দিন তাহের, সাইফুদ্দিন মাহমুদ খান, বেলা খান, মোস্তফা কামাল, কল্পনা লালা, পিন্টু ঘোষ, মো. আবুল কাশেম, তাসনীফ মাহমুদ সায়াহ্ন, মানস পাল চৌধুরী, প্রফুল্ল রঞ্জন দাশ, পারভেজ মিয়া, সমবেত কণ্ঠে ষড়ঋতুর দেশ আমার দোয়েল পাখির দেশ, সাগরিকা বড়–য়া, আসমা আরা পারভীন। অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন কবি শ.ম. বখতিয়ার, অধ্যাপক রেখা নাজনীন, দিলরুবা খানম ছুটি। বিজ্ঞপ্তি