ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করতে ২৪ ঘণ্টা কাজ করবো : ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

40

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করতে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তিনি বলেন, আমরা ব্রেক্সিট সফল করবো, ব্রিটিশ জনগণ যা চা তাই আমরা পূরণ করবো। ব্রিটেনের মোট ৬৫০টি আসনের আইনপ্রণেতা নির্বাচন করতে ১২ ডিসেম্বর ভোট দিয়েছে ভোটাররা। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হলে প্রয়োজন পড়ে ৩২৬টি আসন। সেখানে কেবল কনজারভেটিভরাই পেয়েছে ৩৬৫টি আসন। আর লেবার ২০৩, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি ৪৮, লিবারেল ডেমোক্রেটরা ১১ এবং আয়ারল্যান্ডের ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টি (ডিইউপি) জয়লাভ করেছে ৮টি আসনে।
‘ঐতিহাসিক’ জয় এনে দেওয়ার পর আগামী মাসের মধ্যে ব্রেক্সিট সম্পন্ন এবং ভোটারদের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। জয়ী হওয়ার পর সমর্থকদের সামনে জনসন বলেন, যারা ব্রেক্সিটের জন্য ভোট দিয়েছেন, আমি তাদের হতাশ করবো না। ২০২০ সালে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া যেন দীর্ঘায়িত না হয় সেই চেষ্টাই করবেন বলে জানান বরিস। প্রয়োজনে দিনরাত কাজ কবেন তারা। ব্রিটেন চাইলেই এই প্রক্রিয়ায় আরও সময় নিতে পারে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করতে চান তারা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্রেক্সিট বিষয় প্রধান মধ্যস্থতাকারী মাইকেল বার্নিয়ার বলেন, ইইউ তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে যেন ব্রেক্সিট সময়ের মধ্যেই হয়। তিনি বলেন, বাণিজ্য নিয়ে সুবিধাজনক চুক্তিতে পৌছানো একটু কঠিন হবে। জনসনের এক মুখপাত্র বলেন, ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই যুক্তরাজ্য ও ইইউ একটি চুক্তিতে পৌঁছাবে ও ভবিষ্যত সম্পর্ক ঠিক করবে না।নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করতে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তিনি বলেন, আমরা ব্রেক্সিট সফল করবো, ব্রিটিশ জনগণ যা চা তাই আমরা পূরণ করবো। ব্রিটেনের মোট ৬৫০টি আসনের আইনপ্রণেতা নির্বাচন করতে ১২ ডিসেম্বর ভোট দিয়েছে ভোটাররা। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হলে প্রয়োজন পড়ে ৩২৬টি আসন। সেখানে কেবল কনজারভেটিভরাই পেয়েছে ৩৬৫টি আসন। আর লেবার ২০৩, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি ৪৮, লিবারেল ডেমোক্রেটরা ১১ এবং আয়ারল্যান্ডের ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টি (ডিইউপি) জয়লাভ করেছে ৮টি আসনে।
‘ঐতিহাসিক’ জয় এনে দেওয়ার পর আগামী মাসের মধ্যে ব্রেক্সিট সম্পন্ন এবং ভোটারদের আস্থার প্রতিদান দেওয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। জয়ী হওয়ার পর সমর্থকদের সামনে জনসন বলেন, যারা ব্রেক্সিটের জন্য ভোট দিয়েছেন, আমি তাদের হতাশ করবো না। ২০২০ সালে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া যেন দীর্ঘায়িত না হয় সেই চেষ্টাই করবেন বলে জানান বরিস। প্রয়োজনে দিনরাত কাজ কবেন তারা। ব্রিটেন চাইলেই এই প্রক্রিয়ায় আরও সময় নিতে পারে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করতে চান তারা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্রেক্সিট বিষয় প্রধান মধ্যস্থতাকারী মাইকেল বার্নিয়ার বলেন, ইইউ তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে যেন ব্রেক্সিট সময়ের মধ্যেই হয়। তিনি বলেন, বাণিজ্য নিয়ে সুবিধাজনক চুক্তিতে পৌছানো একটু কঠিন হবে। জনসনের এক মুখপাত্র বলেন, ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই যুক্তরাজ্য ও ইইউ একটি চুক্তিতে পৌঁছাবে ও ভবিষ্যত সম্পর্ক ঠিক করবে না।