বেঁচে থাকলে জিয়াও বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে দন্ডপ্রাপ্ত হতো

20

রাউজান প্রতিনিধি

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি বলেছেন, জাতির জনকের হত্যাকান্ডে জিয়াউর রহমানও জড়িত ছিল। সেই জন্য তারা ক্ষমতায় এসে আইন জারি করে এ হত্যার বিচারও বন্ধ করে দিয়েছিল। কারণ তারা জানে এটি তাদের দ্বারাই সংঘটিত। পরবর্তীতে এই হত্যাকান্ডের বিচার হলেও খুনি জিয়াউর রহমানকে আইনের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। কারণ আইনে মৃত ব্যক্তিকে আসামি করার বিধান না থাকায় সেটি সুযোগ ছিল না। তারা শুধু জাতির জনকের হত্যার মধ্যদিয়ে ক্ষান্ত হয়নি। আরেকটি ৭৫ আগস্ট সৃষ্টি করতে চায়। কিন্ত তাদের সে স্বপ্ন আর বাস্তবায়ন হবে না। মন্ত্রী গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান পৌরসভায় বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ গণ পাঠাগার, সুদৃশ্য ছাদ বাগান ও রাউজান উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি। রাউজান পৌরসভার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মেয়র জমির উদ্দীন পারভেজ। উপজেলায় মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবদুস সামাদ সিকদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম এহেছানুল হায়দার চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আব্দুল ওহাব, রাউজান থানার ওসি আবদুল্লাহ আল হারুন।
বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর চৌধুরী, উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ, উপজেলা আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, প্যানেল মেয়র বশির উদ্দীন খান, ২য় প্যানেল মেয়র অ্যাড. সমীর দাশগুপ্ত, কাউন্সিলর কাজী মো. ইকবাল, জানে আলম জনি, আলমগীর আলী, জসিম উদ্দীন চৌধুরী, অ্যাড. দীলিপ কুমার চৌধুরী, পিআইও নিয়াজ মোরশেদ, চেয়ারম্যান সরোয়াদী সিকদার, লায়ন সাহাবুদ্দিন আরিফ, ভুপেশ বড়ুয়া, আব্বাস উদ্দীন আহমেদ, আবদুর রহমান চৌধুরী, শফিকুল ইসলাম, বিএম জসিম উদ্দীন হিরু, নিজাম উদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, রোকন উদ্দীন, প্রিয়তোষ চৌধুরী, বাবুল মিয়া, সৈয়দ আবদুল জব্বার সোহেল, রবীন্দ্র লাল চৌধুরী, শওকত হাসান, আজাদ হোসেন, নাছিমা আকতার, জান্নাতুল ফেরদৌস ডলি, জেবুন্নেছা প্রমুখ।