বর্ণাঢ্য আয়োজনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন

31

সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, যে বাংলাদেশ ছিল একসময় অবহেলিত দারিদ্র পীড়িত, যে বাংলাদেশকে নিয়ে পশ্চিমা-বিশ্ব উপহাস করত তলাবিহীন ঝুঁড়ি বলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী, সুদক্ষ, সৃজনশীল ও সাহসী নেতৃত্বের ফলে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের ইতিহাসে উন্নয়নের রোল মডেল ও অপার সম্ভাবনার বিস্ময়কর একটি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের জনগণকে রাজনৈতিক মুক্তি প্রদান করেন আর তাঁর সুযোগ্যকন্যা শেখ হাসিনা ক্ষুধা ও দারিদ্র্যকে জয় করে দেশের জনগণকে অর্থনৈতিক মুক্তিপ্রদান করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
মেয়র বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে চেতনা, আদর্শ, মূল্যবোধ ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সকলকে স্ব স্ব অবস্থান থেকে দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি বলেন, প্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতার একটি চ‚ড়ান্ত ঘোষণায় পৌঁছাতে দীর্ঘ ২৪টি বছর বাঙালিজাতিকে ধাপে ধাপে জাতীয় মুক্তি সংগ্রাম পরিচালনা করে, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে শাসকগোষ্ঠীর সব ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে, ফাঁসির মঞ্চকে উপেক্ষা করে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়েছে যা একদিনে হয়নি। ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বিচক্ষণতার সাথে বক্তব্য পেশ করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। বস্তুত এটাই ছিল বাঙালির স্বাধীনতার ঘোষণা। কারো হুইসেলের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়নি।
গত শুক্রবার সন্ধ্যায় জামালখানস্থ খাস্তগীর স্কুলের প্রাচীরে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে জাতির পিতার কর্মময় জীবন নিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ’ মিডিয়া টেম্পার্ড গ্লাসড শিল্পকর্মের উদ্বোধনকালে মেয়র এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি ছিলেন।
জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাসির উদ্দিন, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রদীপ চক্রবর্ত্তী, নগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, সদস্য বেলাল আহমদ, জামশেদুল আলম, দৈনিক আজাদীর সিনিয়র রিপোর্টার হাসান আকবর, জামাল খান ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল হাশেম বাবুল, সহ-সভাপতি হাজী সাহাবুদ্দীন, জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক মিথুন বড়ুয়া, বাবুল দেব, রঞ্জনরশ্মি বড়ুয়া, কাঞ্চন চৌধুরী, ওয়াহিদুল আলম শিমুল, ছাত্রনেতা সাব্বির সাদিক ও সৈকত দাশ।
সাবেক মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন বলেন, নতুন প্রজন্ম আগামী দিনের চালিকা শক্তি। সে শক্তি যাতে ভুল পথে পরিচালিত না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রেখে বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের ৫০টি শিল্পকর্ম প্রদর্শন একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। আশা করি নগরীর অন্যান্য কাউন্সিলররা স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুর আন্দোলনের ইতিহাস প্রত্যেক এলাকার প্রাচীরগুলোতে তুলে ধরলে ভবিষ্যৎ শিক্ষার্থীরা অনেক কিছু জানবে এবং শিখবে।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রদীপ চক্রবর্ত্তী বলেন, এ শিল্পকর্ম ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উজ্জীবিত করবে।
এদিকে নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।
এতে তিনি বলেন, একাত্তরের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বাধীনতার ঘোষণার আনুষ্ঠানিক বার্তাটি চট্টগ্রামে এসে পৌঁছে। এ ঐতিহাসিক ঘটনাটি স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যূদয়ের ভিত্তি সোপান।
চসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব ও প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দীন, আফরোজা জহুর, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, শাহেদ ইকবাল বাবু, শৈবাল দাশ সুমন, আবদুস সালাম মাসুম, মো. ইসমাইল, নরুল আমিন, মো. আতাউল্লাহ চোধুরী, আবদুল মান্নান, ফেরদৌস আরা মুন্নি, রুমকী সেনগুপ্ত, তছলিমা বেগম, হুরে আরা, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা সুমন বড়–য়া, আঞ্চলিক প্রধান আফিয় আখতার, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, রাজস্ব কর্মকর্তা শাহিদা ফাতেমা চৌধুরী, শিক্ষা কর্মকর্তা সালমা ফেরদৌস, নির্বাহী ম্যাজেস্ট্রেট মরুফা বেগম নেলী, তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক, ঝুলন কুমার দাশ, অতিরিক্ত প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির চৌধুরী, নির্বাহী প্রকৌশলী মির্জা ফজলুল কাদের, জসিম উদ্দীন চৌধুরী অতিরিক্ত প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোর্শেদুল আলম চৌধুরী, সিবিএ নেতা ফরিদ আহমেদ, মুজিবুর রহমান, শহিদুল আলম প্রমুখ।
মোছলেম উদ্দিন আহমদ : দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য মোছলেম উদ্দিন আহমদ বলেছেন, বাংলাদেশ স্মরণকালের এক ভয়াবহ ধ্বংসস্ত‚প থেকে জেগে উঠেছিল। ধর্মের নামে একটি রাষ্ট্র তৈরি করা যায় না, সেদিন জনগণ স্বাধীন, অসাম্প্রদায়িক দেশ গঠনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সংকল্পবদ্ধ হয়েছিল।
গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় বোয়ালখালী উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী ও স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, যে স্বপ্ন বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলাম, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে তা ধুলিসাৎ করার অপচেষ্টা করেছিল ঘাতকচক্র। স্বাধীনতার বিরোধীরা এদেশ ও জনগণের সব অর্জনকে ব্যর্থতার পথে ধাবিত করেছিল। মুক্তিযুদ্ধের মিথ্যা কাল্পনিক ইতিহাস ছড়িয়ে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরে যাওয়ার জন্য নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সেই অপশক্তিকে হটিয়ে জনগণের অধিকার রক্ষা ও ইতিহাসের সঠিক ধারা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে পরিচালিত করতে সক্ষম হয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আতিক উল্লাহর সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নুরুল আমিন চৌধুরী, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম সেলিম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শামীম আরা বেগম, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল বশর, চেয়ারম্যান এসএম জসিম উদ্দিন, চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন, তাহমিনা আক্তার, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল করিম, বোয়ালখালী পৌরসভা আওয়ামী লীগ যুগ্ম-আহবায়ক শেখ শহিদুল আলম প্রমুখ।
মহানগর আওয়ামী লীগ : মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সহ সভাপতি এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, চসিক সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য শেখ মাহমুদ ইছহাক, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নোমান আল মাহমুদ, এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, হাজী মোহাম্মদ হোসেন, হাজী জহুর আহমেদ, আবু তাহের, আবদুল আহাদ, সদস্য সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, হাজী বেলাল আহমেদ, নগর যুবলীগের যুগ্ম আহব্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকা, থানা আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম কায়সার, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন প্রমুখ।
উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ : মহান স্বাধীনতা দিবস ও স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তীতে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষে সংগঠনের সাধারণ সম্পদক শেখ মো. আতাউর রহমানের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোস্তবিল্ডিং চত্বরে স্থাপিত মঞ্চে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ, এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, সম্পাদক মÐলীর সদস্য দেবাশীষ পালিত, নজরুল ইসলাম তালুকদার, জাফর আহমেদ, প্রদীপ চক্রবত্তী, নাজিম উদ্দিন তালুকদার, আবু তালেব, ব্যারিস্টার প্রিয়াংকা আহসান, নির্বাহী সদস্য সরোয়ার হাসান জামিল, মহিউদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, সেলিম উদ্দিন, এসএম গোলাম রব্বানী, যুবলীগ নেতা রাশেদ খান মেনন, শেখ ফরিদ চৌধুরী, উত্তর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি তানভীর হোসেন তপু প্রমুখ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন হয়েছে। ২৬ মার্চ বিশ^বিদ্যালয় পরিবারের সবাইকে সাথে নিয়ে চবি স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং চবি বঙ্গবন্ধু চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার।
পরে উপাচার্য দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় ‘স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী : বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা। সভায় সভাপতিত্ব করেন চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। এতে বক্তব্য রাখেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন।
উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার বলেন, পাকিস্তানি হায়েনাদের পরাজিত করে বাংলাদেশ নামক জাতি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন। এ অর্জনে বাঙালিদের ঐক্যবদ্ধ করে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে যিনি অনুপ্রাণিত করেন তিনি মহাকালের মহানায়ক স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি গোটা বিশ্বের নিপীড়িত-নির্যাতিত মুক্তিকামী মানুষের মুক্তির পথপ্রদর্শক হিসেবে চির ভাস্বর হয়ে থাকবেন।
ড. অনুপম সেন বলেন, পাকিস্তানি শাসনের ২৩ বছরের শোষণ-বঞ্চনা ব্রিটিশদের ১৯০ বছরের শোষণকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জিডিপি পশ্চিম পাকিস্তান থেকে বেশি থাকার পরও শুধুমাত্র শাসকদের বৈষম্যের কারণে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বঞ্চিত ছিল। এ বৈষম্য থেকে বাঙালিকে মুক্ত করতে এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে বঙ্গবন্ধু তাঁর সমগ্র জীবন আন্দোলন-সংগ্রাম করে গেছেন।
চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর এসএম মনিরুল হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চবি প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া। জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সূচিত অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন চবি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব হাফেজ আবু দাউদ মুহাম্মদ মামুন, পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করেন চবি রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. তাপসী ঘোষ রায়, পবিত্র ত্রিপিটক থেকে পাঠ করেন চবি পালি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক অরূপ বড়ুয়া এবং পবিত্র বাইবেল থেকে পাঠ করেন চবি আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক জেসী ডেইজী মারাক।
২৬ মার্চ ফজরের নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও ক্যাম্পাসস্থ সকল মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং কেন্দ্রীয় মন্দির ও প্যাগোডাসহ অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।