প্রবাল চৌধুরী ও আইয়ুব বাচ্চু সংগীতের কিংবদন্তী

4

 

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম সঙ্গীতশিল্পী প্রবাল চৌধুরীর ১২তম ও উপমহাদেশের প্রখ্যাত ব্যান্ড সঙ্গীতশিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গত ২৮ অক্টোবর বিকেলে চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। বিনোদনের রঙ আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রামের পরিচালক এস এম আবুল হোসেন। প্রধান আলোচক গীতিকবি সংসদ চট্টগ্রামের সভাপতি গীতিকার লিয়াকত হোসেন খোকন। এতে সভাপতিত্ব করেন সমাজসেবক ও সংগঠক মো. জসিম উদ্দীন। আবৃত্তিশিল্পী ও উপস্থাপিকা দিলরুবা খানমের সঞ্চালনায় এতে অতিথি আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বীর গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমদ, সঙ্গীতশিল্পী আহমদ ইকবাল হায়দার, গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক জেকব ডায়েস, চট্টগ্রাম মিউজিক্যাল ব্যান্ড এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আলী, সাংবাদিক আলী আহমদ শাহীন, সঙ্গীতশিল্পী আলাউদ্দীন তাহের, নাট্যজন সজল চৌধুরী, বঙ্গীয় সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদের শাওন প্রান্থ, মানবাধিকার সম্পাদক মতিউর রহমান সৌরভ, সুব্রত দে অনুজ, প্রবাল চৌধুরীর সন্তান সঙ্গীতশিল্পী তাপস চৌধুরী, গীতিকার ফারুক হাসান, বাওসো’র সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন এ্যানেল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিনোদন রঙ সম্পাদক নাসির হোসেন জীবন। সঙ্গীতশিল্পী আলাউদ্দীন তাহের, তাপস চৌধুরী, হাসান জাহাঙ্গীর, শামসুল হায়দার তুষার, শাহিন রহমান, পূর্ণিমা চৌধুরী, মৌ চৌধুরী, কনিকা দাশ, অর্চনা সিংহ, জানে আলম জনি, হানিফ চৌধুরী, নাসির হোসেন জীবন, হানিফ চৌধুরী, শিউলী চৌধুরী, আবৃত্তি করেন সোমা মুৎসুদ্দী। সভায় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, সঙ্গীতশিল্পী প্রবাল চৌধুরী ও আইয়ুব বাচ্চু বাংলাদেশের সংগীতের জীবন্ত কিংবদন্তী ছিলেন। তারা শুধু বাংলাদেশ নয়, উপমহাদেশেরই বরেণ্য সঙ্গীত সাধক হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন। প্রধান আলোচক বলেন, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রবাল চৌধুরীর গান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণিত করেছিল। ব্যান্ড সঙ্গীতের কিংবদন্তী আইয়ুব বাচ্চু একজন সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে যেমন সুপ্রতিষ্ঠিত তেমনি ভাবে তার গিটারের সুর সারা বিশ্বের মাঝে একজন শ্রেষ্ঠ গিটারিস্ট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। বিজ্ঞপ্তি