চট্টগ্রাম জেলায় এবার ২০৬২ পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব যার মধ্যে ১৫৫৭ প্রতিমা পূজা। আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে মন্ডপে পুলিশ-আনসারের পাশাপাশি সিসি ক্যামেরা থাকবে। স্বেচ্ছাসেবক ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের পরিদর্শন টিম থাকবে। গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ-চট্টগ্রাম জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন। দুর্গোৎসব উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে-সকল উপজেলায় সরকারি উদ্যোগে ১টি মডেল মন্দির নির্মাণ, বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করে চন্ডীতীর্থ মেধস আশ্রমের সংস্কার ও সড়ক উন্নয়ন, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তর, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৪ দিন সরকারি ছুটি, দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণের আইন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন যথাযথ বাস্তবায়নে জটিলতা নিরসন, চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণ কাট্টলী বঙ্গোবসাগর তীরবর্তী সুপ্রাচীন ‘রাণী রাসমণি বারুণী স্নানঘাট’ তথা ‘সমুদ্র তীর্থ’ সংরক্ষণে সরকারের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ, সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘু শিক্ষকদের হয়রানী ও লাঞ্ছনাকারীদের উপযুক্ত শাস্তিদান সহ দাবি উপস্থাপন করেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত প্রতিবেদন পাঠ করেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ-চট্টগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার দেব। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন পরিষদের সভাপতি শ্যামল কুমার পালিত।
উপস্থিত ছিলেন দিলীপ কুমার মজুমদার, অধ্যাপক নারায়ণ কান্তি চৌধুরী, অ্যাড. নিতাই প্রসাদ ঘোষ, চন্দন বিশ্বাস, বিজয় কুমার চৌধুরী, বিজয় কৃষ্ণ বৈষ্ণব, বিপুল কান্তি দত্ত, দোলন মজুমদার, কল্লোল সেন, রিমন মুহুরী, সাগর মিত্র, বিকাশ মজুমদার, বিমল চন্দ্র নাথ, বিধান রক্ষিত, নিউটন সরকার, দিপক তালুকদার, সুভাষ চৌধুরী টাংকু, নিপু মালাকার, শাবলু মিত্র, অমিতাভ দাশ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
