নিত্যপণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন প্রতিষ্ঠাসহ নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। গণপরিবহনের ভাড়া নৈরাজ্য বন্ধে বিআরটিএ ও গণপরিবহন মালিকরা মিলে ভাড়া নির্ধারণ করলেও ভোক্তারা উপকৃত হচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামতো নানা অজুহাতে নিত্যপণ্যের দাম বাড়াচ্ছে এবং গণপরিবহনগুলো নিজেরা সরকার নির্ধারিত ভাড়ার দ্বিগুণ-তিনগুণ ভাড়া আদায় করে সরকারের নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রর্দশন করছে। এসমস্ত বিষয়গুলো দেখার জন্য নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিরব থাকছেন। ফলে নিত্যপণ্য সহনীয় রাখতে ও গণপরিবহণের ভাড়া নৈরাজ্য বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর অবিরাম সংগ্রাম ও প্রচেষ্টার সুফল ভোক্তা পর্যায়ে আসছে না। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তোষ দানা বাঁধছে। ৩ ডিসেম্বর নগরীর হালিশহরের নয়াবাজার বিশ^রোড় মোড়ে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) হালিশহর থানা আয়োজিত নিত্যপণ্য মূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি ও গণপরিবহনে ভাড়া নৈরাজ্যের প্রতিবাদে গণঅবস্থান কর্মসূচিতে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। এসময় তারা নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় রাখা ও ভাড়া নৈরাজ্য বন্ধের আহ্বান জানান।
ক্যাব হালিশহর থানা সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জামাল হোসাইনের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ইউসুফ সন্দীপি এবং ক্যাব সংগঠক জসিমুল হকের সঞ্চালনায় গণঅবস্থান কর্মসুচিতে বক্তব্য দেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সভাপতি এস এম আজিজ, ক্যাব মহানগরের সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, চান্দগাঁও থানা সভাপতি মুহাম্মদ জানে আলম, পাঁচলাইশ থানা সহ-সভাপতি এবিএম হুমায়ুন কবির, চট্টগ্রাম ড্রিংকিং ওয়াটার ম্যানুফেকচার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফয়সল আবদুল্লাহ আদনান, আসক ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি মো. আকবর, শিব্বির আহমদ ওসমান, মাছুদুর রহমান, হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মওলানা শহীদুল্লাহ, বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাজী আবু জাহের রাজু, আসক ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রিয় পরিচালক জামাল চৌধুরী বিপ্লব, বিএমএসএফ এর কেন্দ্রিয় সহ-সম্পাদক সোহাগ আরেফিন, দুর্নীতি বিরোধী সচেতন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ও ক্যাব হালিশহরের অর্থ সম্পাদক আ. হালিম নাছির। বিজ্ঞপ্তি
