দুদকের ফাঁদে ধরা সরকারি কর্মকর্তা

20

অভিযোগের ভিত্তিতে ফাঁদ পেতে ঘুষের নগদ ১৫ হাজার টাকাসহ আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের এক সহকারী নিয়ন্ত্রককে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই কর্মকর্তার নাম আল মাহমুদ হোসেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সরকারি কার্যভবন-১ এর নিজের কার্যালয় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে দুদক। ফাঁদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-২ এর উপপরিচালক মাহবুবুল আলম।
দুদক সূত্র জানায়, আমদানি নিবন্ধন সনদ (আইআরসি) নবায়নের জন্য আশা কর্পোরেশন নামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বাধিকারী আজিমুল ইসলামের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তরে কর্মরত সহকারী নিয়ন্ত্রক আল মাহমুদ হোসেন। এ নিয়ে আজিমুল ইসলাম দুদকের কাছে অভিযোগ করেন। প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া শেষে ফাঁদ পেতে মঙ্গলবার বিকেলে ঘুষের নগদ ১৫ হাজার টাকাসহ নিজের কার্যালয় থেকে ওই কর্মকর্তাকে দুদক গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-২ এর উপসহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন দন্ডবিধির ১৬১ এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় একটি মামলা করেছেন।
মামলার বাদী দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন জানান, মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তার আসামিকে সিএমপির ডবলমুরিং থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বুধবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
এর আগে সর্বশেষ গত ৭ নভেম্বর বিকালে ‘ঘুষের টাকা লেনদেন হচ্ছে’- এমন অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক সমন্বিত কার্যালয়- ২- এর সহকারী পরিচালক রতন কুমার দাশের নেতৃত্বে দুদক টিম নগরীর ষোলশহর এলাকার শপিং কমপ্লেক্সের ‘আনুকা’ নামের একটি কাপড়ের দোকানে অভিযান চালায়। ওই দোকানে তল্লাশি চালিয়ে নগদ সাড়ে সাত লাখ টাকা এবং ৯০ লাখ টাকার আটটি চেক এবং জেলা প্রশাসনের এলএ শাখার জমি অধিগ্রহণ সম্পর্কিত বেশকিছু নথিপত্র জব্দ করা হয়। এ সময় চারজনকে আটক করা হলেও পরবর্তীতে ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারি ও জেলা প্রশাসনের এলএ শাখার সাবেক শিকলবাহক মো. নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগী তসলিম উদ্দিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তারও আগে গত ৩০ অক্টোবর দুদক ‘ফাঁদ পেতে’ জেলার বাঁশখালীর গুণাগরীর কোকদন্ডী ভূমি অফিসে ঘুষের ৬২ হাজার টাকাসহ নুরুল আলম ছিদ্দিকী নামে একজন ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছিল। এ সময় তিনটি খালি চেক এবং অফিসের বিভিন্ন নথিও জব্দ করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে ফাঁদ পেতে ঘুষের নগদ ১৫ হাজার টাকাসহ আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের এক সহকারী নিয়ন্ত্রককে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই কর্মকর্তার নাম আল মাহমুদ হোসেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সরকারি কার্যভবন-১ এর নিজের কার্যালয় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে দুদক। ফাঁদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-২ এর উপপরিচালক মাহবুবুল আলম।
দুদক সূত্র জানায়, আমদানি নিবন্ধন সনদ (আইআরসি) নবায়নের জন্য আশা কর্পোরেশন নামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বাধিকারী আজিমুল ইসলামের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তরে কর্মরত সহকারী নিয়ন্ত্রক আল মাহমুদ হোসেন। এ নিয়ে আজিমুল ইসলাম দুদকের কাছে অভিযোগ করেন। প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া শেষে ফাঁদ পেতে মঙ্গলবার বিকেলে ঘুষের নগদ ১৫ হাজার টাকাসহ নিজের কার্যালয় থেকে ওই কর্মকর্তাকে দুদক গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-২ এর উপসহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন দন্ডবিধির ১৬১ এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় একটি মামলা করেছেন।
মামলার বাদী দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন জানান, মামলা দায়েরের পর গ্রেপ্তার আসামিকে সিএমপির ডবলমুরিং থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বুধবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
এর আগে সর্বশেষ গত ৭ নভেম্বর বিকালে ‘ঘুষের টাকা লেনদেন হচ্ছে’- এমন অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক সমন্বিত কার্যালয়- ২- এর সহকারী পরিচালক রতন কুমার দাশের নেতৃত্বে দুদক টিম নগরীর ষোলশহর এলাকার শপিং কমপ্লেক্সের ‘আনুকা’ নামের একটি কাপড়ের দোকানে অভিযান চালায়। ওই দোকানে তল্লাশি চালিয়ে নগদ সাড়ে সাত লাখ টাকা এবং ৯০ লাখ টাকার আটটি চেক এবং জেলা প্রশাসনের এলএ শাখার জমি অধিগ্রহণ সম্পর্কিত বেশকিছু নথিপত্র জব্দ করা হয়। এ সময় চারজনকে আটক করা হলেও পরবর্তীতে ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারি ও জেলা প্রশাসনের এলএ শাখার সাবেক শিকলবাহক মো. নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগী তসলিম উদ্দিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তারও আগে গত ৩০ অক্টোবর দুদক ‘ফাঁদ পেতে’ জেলার বাঁশখালীর গুণাগরীর কোকদন্ডী ভূমি অফিসে ঘুষের ৬২ হাজার টাকাসহ নুরুল আলম ছিদ্দিকী নামে একজন ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছিল। এ সময় তিনটি খালি চেক এবং অফিসের বিভিন্ন নথিও জব্দ করা হয়।