তড়িৎ প্রকৌশলের মাধ্যমে পৃথিবী এগিয়ে চলেছে : ড. অনুপম সেন

16

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির দামপাড়াস্থ কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। ৩০ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা, ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক এবং প্রকৌশল ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ। উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী। বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সূচনা ঘটে। বিরাট অংকের অর্থ ব্যয় করে অনেক যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করে এই বিভাগের উদ্বোধন করা হয়। তড়িৎ প্রকৌশল বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যার মাধ্যমে পৃথিবী ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লবের শুরু হয় বিদ্যুৎশক্তির আবিষ্কারের মাধ্যমে। বিদ্যুৎশক্তি বর্তমান বিশ্বের অভাবনীয় নাগরিকীকরণ ও উন্নয়নের প্রধান মাধ্যম। অষ্টাদশ শতকের বিশ্বে সক্রেটিস এলে, একটি গল্পে আছে, সেই বিশ্ব তাঁকে অবাক করতো না। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের অভাবনীয় উন্নয়ন ও শিল্প-ঐশ্বর্যে তিনি অবাক হতেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা বলেন, ৪র্র্থ শিল্পবিপ্লবের সুযোগকে ব্যবহার করতে হলে শিক্ষাজীবনে প্রকৌশলের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাশক্তি, সফট স্কিল বৃদ্ধির দিকে শিক্ষার্থীদের জোর দিতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, সবধরনের উন্নয়নের মূলে মানবিকতা। মানুষ যদি প্রকৃত মানুষ না হয়, সোনার মানুষ না হয়, মানবিক না হয়, বাংলাদেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলা খুবই কঠিন হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রকৌশল ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ বিদায়ী শিক্ষার্থীদের বলেন, জীবনযুদ্ধ ও প্রফেশনাল লাইফে প্রবেশের জন্য তোমরা বিদায় নিচ্ছো। সুতরাং তোমাদের এই বিদায় আসলে একটি সংবর্ধনা। তোমরা ভবিষ্যতে কর্মজগতে সফল হও, তোমাদের অর্জিত শিক্ষা কাজে লাগাও, এই কামনা করি। প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী নবীন শিক্ষার্থীদের কোড অব কন্ডাক্ট বিষয়ে জানান দেন এবং শৃঙ্খলার সঙ্গে অধ্যয়নের পরামর্শ দেন। সভাপতির বক্তব্যে বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক বলেন, শিক্ষার্থীদের অনেক স্বপ্ন থাকে। সেসব স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সৃজনশীল হতে হবে, সঠিকভাবে অধ্যয়ন ও পরিশ্রম করতে হবে। বিজ্ঞপ্তি
তড়িৎ প্রকৌশলের মাধ্যমে পৃথিবী
এগিয়ে চলেছে : ড. অনুপম সেন

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির দামপাড়াস্থ কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। ৩০ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা, ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক এবং প্রকৌশল ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ। উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী। বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সূচনা ঘটে। বিরাট অংকের অর্থ ব্যয় করে অনেক যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করে এই বিভাগের উদ্বোধন করা হয়। তড়িৎ প্রকৌশল বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যার মাধ্যমে পৃথিবী ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লবের শুরু হয় বিদ্যুৎশক্তির আবিষ্কারের মাধ্যমে। বিদ্যুৎশক্তি বর্তমান বিশ্বের অভাবনীয় নাগরিকীকরণ ও উন্নয়নের প্রধান মাধ্যম। অষ্টাদশ শতকের বিশ্বে সক্রেটিস এলে, একটি গল্পে আছে, সেই বিশ্ব তাঁকে অবাক করতো না। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের অভাবনীয় উন্নয়ন ও শিল্প-ঐশ্বর্যে তিনি অবাক হতেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা বলেন, ৪র্র্থ শিল্পবিপ্লবের সুযোগকে ব্যবহার করতে হলে শিক্ষাজীবনে প্রকৌশলের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাশক্তি, সফট স্কিল বৃদ্ধির দিকে শিক্ষার্থীদের জোর দিতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, সবধরনের উন্নয়নের মূলে মানবিকতা। মানুষ যদি প্রকৃত মানুষ না হয়, সোনার মানুষ না হয়, মানবিক না হয়, বাংলাদেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলা খুবই কঠিন হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রকৌশল ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ বিদায়ী শিক্ষার্থীদের বলেন, জীবনযুদ্ধ ও প্রফেশনাল লাইফে প্রবেশের জন্য তোমরা বিদায় নিচ্ছো। সুতরাং তোমাদের এই বিদায় আসলে একটি সংবর্ধনা। তোমরা ভবিষ্যতে কর্মজগতে সফল হও, তোমাদের অর্জিত শিক্ষা কাজে লাগাও, এই কামনা করি। প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী নবীন শিক্ষার্থীদের কোড অব কন্ডাক্ট বিষয়ে জানান দেন এবং শৃঙ্খলার সঙ্গে অধ্যয়নের পরামর্শ দেন। সভাপতির বক্তব্যে বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক বলেন, শিক্ষার্থীদের অনেক স্বপ্ন থাকে। সেসব স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সৃজনশীল হতে হবে, সঠিকভাবে অধ্যয়ন ও পরিশ্রম করতে হবে। বিজ্ঞপ্তি