ঢাকার সাথে জিপি ও কালার সেকেন্ডারি কোয়ালিটি স্টিল সিট আমদানিতে সামঞ্জস্য রাখা হোক

32

 

বর্তমান সরকার ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করে দেশে বিভিন্ন প্রদক্ষেপ ইতিমধ্যে গ্রহণ করেছেন। আমরা চট্টগ্রামের জিপি সিট ও কালার সিট আমদানীকার ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী মহল। মহামারি করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে চট্টগ্রামসহ সারা বিশ্বে সকল ব্যবসায়ীদের হাজার হাজার কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখিন। চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনারসহ সকল ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি গত দু’মাস যাবৎ লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, Coated with Zin চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে ৬০০ ডলার এবং ঢাকা পানগাও আইসিডি কাস্টমস হাউজে ৫৬০ ডলার। Painted Varnished (Color) চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে ৬৬০ ডলার এবং ঢাকা পানগাও আইসিডি কাস্টমস হাউজে ৬২০ ডলার। দুই কাস্টমস হাউজের মধ্যে ঢাকা পানগাও আইসিডিতে ৪০ ডলার কম বিধায় চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী মহল ক্ষতির সম্মুখিন এবং সরকারও কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে। আমরা এমনিতেই করোনাকালীন সময়ে সকল ব্যবসায়ীরা কষ্টে দিনাতিপাত করছি। ৪০ ডলার করে প্রতি টনে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে বেশি করে দিয়ে ব্যবসায়ী এবং আমদানিকারক প্রতিনিয়ত ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনারের নিকট আবেদন, বর্তমান সময়ের কথা বিবেচনা করে সকল ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকদের কল্যাণে ৪০ ডলার ট্যাক্স কমিয়ে প্রতি টনে ঢাকার সাথে চট্টগ্রামের সামঞ্জস্য রেখে জিপি ও কালার সেকেন্ডারি কোয়ালিটি স্টিল সিটের মূল্য নির্ধারণ করলে ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকেরা ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পক্ষে-
রহিম উদ্দিন, মো. হাসান, আমজাদ হোসেন, জয়নাল আবেদীন
চট্টগ্রাম