ঢাকার মধ্যে আরও দুই ক্রীড়া কমপ্লেক্স

6

 

বাংলাদেশে জাতীয় ফেডারেশন-অ্যাসোসিয়েশনের সংখ্যা অর্ধশতাধিক। এত সংখ্যক ফেডারেশন থাকলেও নেই অনেকের অনুশীলন স্থান। একটি ক্রীড়া স্থাপনা ভাগাভাগি করতে হয় কয়েকটি খেলার জন্য। সামনে এই সংকট দূর করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।
পূর্বাচলে ক্রিকেট বোর্ড নিজস্ব অর্থায়নে স্টেডিয়াম নির্মাণ করছে। সেই স্টেডিয়ামের পাশে কিছু অতিরিক্ত জমি রয়েছে। ওই জায়গাগুলোতে অন্য খেলার জন্য কমপ্লেক্স করতে চায় ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ‘ইতোমধ্যে ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি পাপন ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। স্টেডিয়ামের পাশে অতিরিক্ত জমি রয়েছে। সেখানে অন্য খেলার জন্য আমরা কমপ্লেক্স করব।’
ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলশানেও আরেকটি কমপ্লেক্স করার পরিকল্পনা রয়েছে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের। গুলশানে ইতালিয়ান দূতাবাস ও ডাচ ক্লাব তাদের ভবন ছেড়ে দিচ্ছে। সেই ভবনে ক্রীড়া স্থাপনা করার পরিকল্পনা মন্ত্রীর।
রাজধানী ঢাকা শহর অত্যন্ত ব্যস্ততাপূর্ণ। প্রশাসনিক বিভিন্ন বিষয়ের মতো খেলাধুলাও রাজধানী কেন্দ্রিক। ঢাকার বাইরে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ অনেক স্থাপনা করলেও সেই স্থাপনায় ফেডারেশনগুলো ব্যবহারে তেমন আগ্রহী হয় না। তাই বাধ্য হয়েই ঢাকাতে আরো স্থাপনা নির্মাণের ভাবনা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের, ‘ঢাকার বাইরেও অনেক সুন্দর ও বড় কমপ্লেক্স করেছি আমরা। গোপালগঞ্জে সুন্দর বিশ্বমানের কমপ্লেক্স রয়েছে। সেখানে আবাসন ও অন্য বিষয় বিবেচনা করে অনেকেই যান না। সবারই আগ্রহ ঢাকাতেই অনুশীলন করা ও খেলা। ঢাকাতে যেন আরো অধিক সংখ্যক খেলা সম্ভব হয় এজন্য আমরা দুইটি কমপ্লেক্স নিয়ে কাজ করছি।’