ঢাকার ইস্ট-ওয়েস্ট এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হবে পিপিপিতে

18

ঢাকার পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তকে ৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ উড়াল সড়ক বা এলিভেটড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে সংযুক্ত করার একটি প্রকল্প জিটুজির পরিবর্তে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বুধবার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা ইস্ট-ওয়েস্ট এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’ প্রকল্পটি পিপিপির ভিত্তিতে বাস্তবায়নের নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। খবর বিডিনিউজের
ঢাকা শহরের অভ্যন্তরের যানজট কমিয়ে আনা এবং দেশের পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোর মধ্যে যোগাযোগ সহজ করতে প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে সেতু কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের বালিয়াপুর থেকে নিমতলী-কেরানিগঞ্জ-ফতুল্লা-বন্দর হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ৩৯ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। এটি সরকারি পর্যায়ে- জিটুজি পদ্ধতিতে অর্থায়নসহ নির্মাণে মালয়েশিয়া সরকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) প্রস্তাব দিয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সামসুল আরেফিন জানান, ইতোমধ্যে অনেকেই এ প্রকল্পে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখাচ্ছে। আগ্রহী কোম্পানির সংখ্যা বেড়ে গেছে। তাই দরপত্রের মাধ্যমে প্রতিযোগিতায় যারা টিকে থাকতে পারবেন তারাই কাজটি করবেন।
কাজটি শুরু হওয়ার দিনক্ষণ ঠিক হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগে দরপত্র হবে, সেটির সমাধান হলে পরে তারা বিয়ষটি নিয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে আসবে। তখন বোঝা যাবে যে, আসলে কাজটি কখন শুরু হবে।’