চসিক ভোটে আচরণবিধি মানা হোক

19

চসিক নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। নির্বাচন কমিশন আচরণবিধি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পদক্ষেপ নিয়েছে। গতকালই মেয়র ও কাউন্সিলর পদে মনোনয়নপত্র বিতরণ ও জমার সময়সীমা অতিক্রম করেছে। শীর্ষ প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন জমার কাজ সম্পন্ন করেছেন। আচরণবিধি প্রতিপালন, নির্বাচনী অপরাধ এবং নগরীর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ১৪জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গতকাল থেকে মাঠে কার্যকর রয়েছেন। তারা ২৬ মার্চ পর্যন্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবেন। ম্যাজিস্ট্রেটদের কাজের এলাকাও নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। টানা ২৯ দিন ম্যাজিস্ট্রেটরা মাঠে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করে যাবেন। নগরীর প্রত্যেকটি বাসিন্দাই আইন-শৃঙ্খলা সুষ্ঠু ও সুন্দর থাক এ কামনায় করছে। তারা চান চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে সুচারু, নিরপেক্ষ ও অধিকাংশ ভোটারের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হোক।
এ নির্বাচন থেকে উদাহরণ সৃষ্টি হোক অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ পৌরভোটের। প্রতিটি কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বজায় থাকুক যাতে করে প্রতিটি নাগরিক মাত্রই তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। চসিক নির্বাচন যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়।
নির্ভয় ও সাবলিল করে তোলা হোক প্রতিটি ভোটারকে, যাতে করে তারা কেন্দ্রে আসতে কোন রকমের ভীতি ও দ্বিধার সম্মুখীন না হয়। কাউন্সিলর প্রার্থীরা বেশি হওয়ায় তাদের সমর্থকেরা যাতে আইন ভাঙতে না পারে সেদিকে নজর দিতে হবে অত্যন্ত কঠোরভাবে। জটলা পাকাতে দেয়া যাবে না। অত্যন্ত সজাগ ও সক্রিয় থাকতে হবে শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীকে। অন্যথা হলে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বপ্ন দেখা বিফলে যাবে। প্রচারণার ক্ষেত্রে আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে নিরপেক্ষতার স্বার্থে। নির্বাচন কমিশনকে সব দলের প্রতি সমান অধিকার নিশ্চিত করা হবে অত্যন্ত জরুরি। দলীয় কর্মীরা যাতে জালভোট দিতে বা বুথে প্রবেশ করতে না পারে এবং তাদের পছন্দের প্রতীকে ভোট প্রদানে বাধ্য করতে না পারে তা রুখতে হবে। অপ্রাপ্ত ভোটারদের লাইন থেকে সরাতে হবে পুলিশকে। সর্বক্ষেত্রে শৃঙ্খলা বজায় রাখা গেলেই সম্ভব একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।চসিক ভোটে আচরণবিধি মানা হোক

চসিক নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। নির্বাচন কমিশন আচরণবিধি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পদক্ষেপ নিয়েছে। গতকালই মেয়র ও কাউন্সিলর পদে মনোনয়নপত্র বিতরণ ও জমার সময়সীমা অতিক্রম করেছে। শীর্ষ প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন জমার কাজ সম্পন্ন করেছেন। আচরণবিধি প্রতিপালন, নির্বাচনী অপরাধ এবং নগরীর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ১৪জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গতকাল থেকে মাঠে কার্যকর রয়েছেন। তারা ২৬ মার্চ পর্যন্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবেন। ম্যাজিস্ট্রেটদের কাজের এলাকাও নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। টানা ২৯ দিন ম্যাজিস্ট্রেটরা মাঠে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করে যাবেন। নগরীর প্রত্যেকটি বাসিন্দাই আইন-শৃঙ্খলা সুষ্ঠু ও সুন্দর থাক এ কামনায় করছে। তারা চান চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে সুচারু, নিরপেক্ষ ও অধিকাংশ ভোটারের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হোক।
এ নির্বাচন থেকে উদাহরণ সৃষ্টি হোক অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ পৌরভোটের। প্রতিটি কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বজায় থাকুক যাতে করে প্রতিটি নাগরিক মাত্রই তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। চসিক নির্বাচন যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়।
নির্ভয় ও সাবলিল করে তোলা হোক প্রতিটি ভোটারকে, যাতে করে তারা কেন্দ্রে আসতে কোন রকমের ভীতি ও দ্বিধার সম্মুখীন না হয়। কাউন্সিলর প্রার্থীরা বেশি হওয়ায় তাদের সমর্থকেরা যাতে আইন ভাঙতে না পারে সেদিকে নজর দিতে হবে অত্যন্ত কঠোরভাবে। জটলা পাকাতে দেয়া যাবে না। অত্যন্ত সজাগ ও সক্রিয় থাকতে হবে শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীকে। অন্যথা হলে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বপ্ন দেখা বিফলে যাবে। প্রচারণার ক্ষেত্রে আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে নিরপেক্ষতার স্বার্থে। নির্বাচন কমিশনকে সব দলের প্রতি সমান অধিকার নিশ্চিত করা হবে অত্যন্ত জরুরি। দলীয় কর্মীরা যাতে জালভোট দিতে বা বুথে প্রবেশ করতে না পারে এবং তাদের পছন্দের প্রতীকে ভোট প্রদানে বাধ্য করতে না পারে তা রুখতে হবে। অপ্রাপ্ত ভোটারদের লাইন থেকে সরাতে হবে পুলিশকে। সর্বক্ষেত্রে শৃঙ্খলা বজায় রাখা গেলেই সম্ভব একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।