চন্দনাইশে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২৫

7

চন্দনাইশ প্রতিনিধি

চন্দনাইশে পৃথক সংঘর্ষে নারীসহ আহত হয়েছেন ২৫ জন। গত রবিবার প্রতিপক্ষের হামলায় হাজির পাড়া আবদুল মালেকের ছেলে আরিফুল ইসলাম (২৩), কাঞ্চননগরের মৃত আফজল আলীর ছেলে শাহ আলম (৬৬), জাফরাবাদের মিজানুর রহমানের স্ত্রী মেহেরু আকতার (২৫) আহত হয়।
এর আগে গত ৩১ ডিসেম্বর জায়গা সম্পত্তির বিরোধকে কেন্দ্র করে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক পৃথক সংঘর্ষে আহতরা হলেন জোয়ারার রানা সরকারের স্ত্রী প্রিয়া সরকার (২৫), বরমা কালিহাটের হরিপদ সরকারের ছেলে রুবেল সরকার (২৬), পুলন দাশের স্ত্রী রূপ্না দাশ (২৬), হারলার বাদনের স্ত্রী নাজমা সুলতানা (৩২), বৈলতলীর মো. ফারুকের স্ত্রী ইয়াছমিন আকতার (২১), মো. সেকান্দরের স্ত্রী লাকি আকতার (৩০), আবদুল হকের ছেলে মো, ইব্রাহিম (৫৫), জেবল হোসেনের ছেলে মো. ফারুক (৩৭), আবুল হোসেনের ছেলে মফিজ উদ্দীন (৪০), কেশুয়ার আরিফুল ইসলামের স্ত্রী হাফেজা আক্তার (২৫)।
তারও আগে গত ৩০ ডিসেম্বর প্রতিপক্ষের হামলায় হারলার সায়েদ খালেদের স্ত্রী রাজু আক্তার (৩০), দক্ষিণ জোয়ারার মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৪০), মুরাদাবাদের জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী মিনু আকতার (২০), উত্তর হাশিমপুরের ছৈয়দ আলমের স্ত্রী খতিজা বেগম (৬০), ছেলে নুরুল আমিন (২৪), পেঠান আলীর ছেলে ছৈয়দ আমিন (৬০), আবু তাহেরের ছেলে শামসুল আলম (৩৩), তার স্ত্রী শারমিন আকতার (২৮), মৃত আবদুল হাকিমের ছেলে আবু তাহের (৬০), তার স্ত্রী মোমেনা খাতুন (৫৫), লোকমান হাকিমের ছেলে মো. আসিফ (২২), মধ্যম চন্দনাইশের শহিদুল আলমের স্ত্রী আফরোজা সুলতানা (২৬) আহত হয়। আহতদেরকে চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়। ছৈয়দাবাদের ঘটনায় শামসুল আলম বাদি হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করার পর ছৈয়দ আলমের ছেলে ছৈয়দুল আমিন (৩০) ও ছৈয়দ আলমকে আটক করে। অপরাপর ঘটনায় মামলার প্রস্ততি চলছিল বলে জানা যায়।