চক্ষু বিষয়ক উচ্চতর শিক্ষায় লায়ন্স আই ইনস্টিটিউট

21

নিজস্ব প্রতিবেদক
চক্ষু বিষয়ক উচ্চতর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাভ করেছে চট্টগ্রাম লায়ন্স আই ইনস্টিটিউট এন্ড হসপিটাল। আগামী জানুয়ারিতে এমএলওপি এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েট সাব-স্পেশালিটি ফেলোশিপ কোর্স চালু করা হবে। জুলাই হতে ডিপ্লোমা ইন অফথালমোলজি কোর্স পরিচালনার প্রস্তাবও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার লায়ন্স ক্লাবের তাহের মেমোরিয়াল হলে এক সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রাম লায়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন নাসির উদ্দীন চৌধুরী এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, সেবার আধুনিকায়ন করা হবে। সবকিছু মিলিয়ে চট্টগ্রামে চক্ষু চিকিৎসা সেবার আমূল পরিবর্তন আনতে আমাদের এ উদ্যোগ। আই ইনস্টিটিউটের বাণিজিকীকরণের দিকে নয়, সর্বস্তরের রোগীদের চিকিৎসা প্রদানের দিকে নজর থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চট্টগ্রামে অন্ধত্ব বিমোচন, দূরীকরণ ও চক্ষুরোগের চিকিৎসা কার্যক্রমকে আরো আধুনিক, উন্নত ও প্রসারিত করতে ২০১৭ সালে কার্যক্রম হাতে নেয় লায়ন ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ। একটি রিজিওনাল সেন্টার অব এক্সেলেন্স মানে উত্তীর্ণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সে অনুযায়ী অবকাঠামোগত সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন করা হয়। মিডলেভেল, পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট, সাব-স্পেশালিটিসহ বিভিন্ন ধরনের কোর্স চালু করতে ইনস্টিটিউট করা হয়। সর্বশেষ অনুমোদন লাভ করে। এবার প্রতি কোর্সে সেরা ১০ জন শিক্ষার্থী উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করার সুযোগ পাবে।
এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম লায়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আই লায়ন নাসির উদ্দীন চৌধুরী। এ সময় সভাপতি কামরুন মালেক, দৈনিক আজাদীর সম্পাদক লায়ন এম এ মালেক, লায়ন কহিনুর কামাল, লায়ন নাজমুল হক চৌধুরী, লায়ন সিরাজ হক আনসারী, লায়ন ড. দেবাশীষ দত্ত , লায়ন মো. মোস্তাক হোসেইন, লায়ন আলহাজ জোহা চৌধুরী, লায়ন প্রফেসর ড. প্রকাশ কুমার চৌধুরী, লায়ন এম এ আশরাফুল আলম আরজু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।