গ্রেনেড হামলায় জড়িতদের শাস্তির রায় দ্রুত কার্যকরের আহবান

14

 

জাতীয় সংসদ সদস্য (চট্টগ্রাম-১১ আসন) এম এ লতিফ বলেছেন, ২১ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ। ১৫ আগস্টেরই ধারাবাহিকতা ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেণেড হামলা। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বর্বরোচিত এই গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সেই হামলায় জাতির জনকের কন্যার শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে তিনি প্রাণে বেঁচে যান। কিন্তু বাংলাদেশের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ঢাকার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী আহভী রহমানসহ কেন্দ্রীয় ২৪ জন নেতা-কর্মী নিহত ও প্রায় ৫০০ জন আহত হন। যাদের মধ্যে অনেকেই এখন পর্যন্ত স্প্লিন্টারের আঘাতে অসুস্থ ও পঙ্গুত্বে জীবনযাপন করছেন।
এম এ লতিফ বর্বরোচিত এই হামলার সাথে জড়িত জিয়া পরিবারসহ স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামায়াতপন্থী নরপশু ও নেপথ্যের কুশীলবদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি ও রায়সমূহ দ্রæত কার্যকর করার জোর দাবি জানান।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে ও নিহতদের স্মরণে নিজ রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় এম এ লতিফ এমপি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। গতকাল রবিবার বেলা টায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন নগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুল হক মিয়া।
ব্যারিস্টার কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি জাহিদ হোসেন খোকন’র সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন ৪১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কাউন্সিলর ছালেহ আহম্মেদ চৌধুরী, ২৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আজিজ মোল্লা, ৩৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর গোলাম মোহাম্মদ চৌধুরী, ৩৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন কবি, ৩৯নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মো. আসলাম, কেন্দ্রীয় যুবলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য দেবাশীষ পাল দেবু, দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাংসদপুত্র ওমর হাজ্জাজ, বন্দর সিবিএ’র সাধারণ সম্পাদক নায়েবুল ইসলাম ফটিক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ বন্দর থানার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আহম্মদ বাদল, লবণ শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুল মতিন মাস্টার, মহানগর যুবলীগ নেতা সালাউদ্দিন বাবর, স্বাধীনতা নারী শক্তি’র পরিচালক আমেনা বেগম মিনা ও অধ্যাপিকা বিবি মরিয়ম, ২৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুফিউর রহমান টিপু, ২৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা আকতার হোসেন, ৩৯নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মামুনুজ্জান, সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ৪১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ’র সহ-সভাপতি ওয়াহিদুল আলম, ৪০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. নুর মোহাম্মদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আলী আকবর, ৩৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. শামসুল আলম, আইন বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল আলম মিন্টু, ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবদুস শুক্কুর ও মো. ইমতিয়াজ, বন্দর ব্যবহারকারী শ্রমিক কর্মচারী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মো. ইমাম হোসেন, ৩৬নং ওয়ার্ড ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মান্নান চৌধুরী, মো. মোক্তার হোসেন ও মো. ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক রিফাত আলম, প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা এজহার মিয়া, ফরিদ আহম্মদ, ওমর ফারুক, ২৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ’র সাংগঠনিক সম্পাদক মইন উদ্দিন হাসান, আওয়ামী লীগ নেতা নেছার মিয়া আজিজ, জাহেদ আলী, মো. শাকির, মো. শাকিল, রেলওয়ে শ্রমিক লীগ নেতা কামাল উদ্দিন চৌধুরী, ৩৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি জাকির মিয়া, ২৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সহ-সভাপতি রাশেদ জোবায়েরী, ৪০নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. সালাহ উদ্দিন, ৪১নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মঈনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন রাজু, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা এস এম পারভেজ, কমার্স কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লুৎফুল আহসান শাহ, মহানগর ছাত্রলীগ’র সাবেক সহ-সম্পাদক মো. আরিফ, যুবলীগ নেতা হাসান উদ্দিন সোহেল, মো. শহীদ শেঠ, মো. জুয়েল, স্বাধীনতা নারী শক্তি’র পরিচালক হালিমা বারেক, শাহীনুর আক্তার, গোলতাজ বেগম শান্তা, জুলেখা বেগম, সহকারী পরিচালক মোহসেনা, পারভিন আক্তার সোনিয়া এবং ইউনিট নেতৃবৃন্দ। বিজ্ঞপ্তি