গণতন্ত্রের বিজয় দিবসের সভায় এমপি মোছলেম জননেত্রী শেখ হাসিনা অগণতান্ত্রিক ধারার উত্থান রুখে দিয়েছেন

20

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ বলেছেন, বন্দুকের জোরে জনগণের রায় ছাড়া রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল মেজর জিয়া। গণতন্ত্র হত্যার রাজনীতি শুরু করেছিল মেজর জিয়া, খালেদা জিয়া ১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কা নির্বাচন দিয়ে তার পূর্ণতা আনতে চেয়েছিল। কিন্তু জনগণের তোপের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন বেগম জিয়া। গণতন্ত্র হত্যাকারীদের এদেশের জনগণ ক্ষমা করবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনা অগণতান্ত্রিক ধারার উত্থান রুখে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় এগিয়ে চলেছে। উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল। শেখ হাসিনার সাহস ও দৃঢ়তায় সাংবিধানিক ধারা অক্ষুন্ন রয়েছে।
৩০ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব বঙ্গবন্ধু হলে গণতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন উপলক্ষে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতার চেতনায়, অসাম্প্রদায়িক, দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলা গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাঁর দীর্ঘমেয়াদী কর্মকান্ড জনগণের কাছে দৃশ্যমান ও বিশ্বাসযোগ্য হওয়ায় পুনরায় ম্যান্ডেট লাভ করেছিল। শেখ হাসিনার লাখো কর্মীর ঐক্যই আগামীতেও সফলতাকে সহজ করে তুলবে।
মফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন মো. ইদ্রিস, আবুল কালাম চৌধুরী, এম এ সাঈদ, শাহাজাদা মহিউদ্দিন, এড. জহির উদ্দিন, প্রদীপ দাশ, বোরহান উদ্দিন এমরান, খোরশেদ আলম, আবু জাফর, গোলাম ফারুক ডলার, এড. মুজিবুল হক, আবদুল হান্নান চৌধুরী মঞ্জু, আবুল কাদের সুজন, এড. কামরুন নাহার, আবদুল মতিন চৌধুরী, আবু সুফিয়ান, নাছির আহমদ, মোস্তাক আহমদ আঙ্গুর, এ কে আজাদ, মাহবুবুর রহমান শিবলী, সৈয়দুল মোস্তফা চৌধুরী রাজু, ওমর ফারুক চেয়ারম্যান, অধ্যাপক পার্থ সারথী চৌধুরী, শামীমা হারুন লুবনা, খালেদা আক্তার চৌধুরী, কাজী শারমিন সুমী, রেহেনা ফেরদৌস, জীবন আরা বেগম, মোহাম্মদ জোবায়ের, চৌধুরী মো. গালিব, আতিকুর রহমান চৌধুরী, দিদারুল আলম দিদার, এম এ রহিম, সুরেশ দাশ, এস এম বোরহান উদ্দিন, মো. আবু তাহের, আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি