চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, জাতির একটি চরম ক্রান্তিলগ্নে আমাদের জাতীয় জীবনে আবির্ভাব হয় জিয়াউর রহমানের। অসীম সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও প্রজ্ঞা নিয়ে তিনি সময়ের প্রয়োজনে আলোর দ্যুতি নিয়ে এগিয়ে এসে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে তাঁর কণ্ঠে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, যা জাতিকে উজ্জীবিত করেছিল। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধের খেতাব কারও দয়ার দান নয়, এটা তার অর্জন। গত ২২ মার্চ নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে ২৭ মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন কর্মসূচি সফল করার লক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, বিএনপি এবং জিয়া পরিবার আওয়ামী লীগের রাজনীতির মূল উপজীব্য। বিএনপির নেতাকর্মীদের হামলা-মামলা দিয়ে আর গ্রেফতার-নির্যাতন করে ক্ষমতা আঁকড়ে ধরাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য। চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান বলেন, শহীদ জিয়ার আদর্শ, দেশপ্রেম, সততা ও কর্মনিষ্ঠা আজ জাতীয়তাবাদী শক্তির প্রেরণার উৎস। চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলুর সঞ্চালনায় উক্ত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান দিদার, হারুন আল রশিদ, মামুনুর রহমান, মঈনউদ্দীন রাশেদ, হারুনুর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলী মুর্তজা খান, যুগ্ম সম্পাদক জমির উদ্দিন নাহিদ, সিরাজুল ইসলাম ভুইয়া, জসিম উদ্দিন রকি, আবু বক্কর রাজু, সহ-সম্পাদক আব্দুল হাই, এম এ হানিফ, মনির হোসেন, ইমরান চৌধুরী বাবলু, মোখলেছুর রহমান, মোঃ হাসান। উপস্থিত ছিলেন সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক খান, মো. লিটন, সাইফুল আলম দিপু, শাহাজাহান বাদশা, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নুর আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন, সহ- সম্পাদক জহির ইসলাম, মোঃ রনি, জাকির হোসেন মিশু, সদস্য মেহেদী হাসান, সাজ্জাদ হোসেন খান সহ মহানগর, থানা ও ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃবৃন্দ।