এতিমখানায় কাউন্সিলর বেলালের শীতবস্ত্র বিতরণ

14

লালখান বাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি আবুল হাসনাত মো. বেলালের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারস্বরূপ শীতবস্ত্র (কম্বল) নগরীর লালখান বাজারস্থ সকল মাদরাসা ও এতিমখানার ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে ২১ ডিসেম্বর বিতরণ করা হয়েছে। এসময় আবুল হাসনাত মো. বেলাল ছাত্র-শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী মানবতার নেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর শাসনামলে বাংলাদেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ করেছেন যা ইতিহাসে নজিরবিহীন। এসময় উপস্থিত ছিলেন লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ দেলোয়ার, মোজাম্মেল হোসেন সোহাগ, মিজানুর রহমান, তপন সিং, বিশ্বজিৎ চৌধুরী, আলমগীর হোসেন, মাওলানা আবুসালে, মুফতি মো. আসাদ প্রমুখ।

এনায়েত বাজারে শীতবস্ত্র বিতরণ

২১ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় এনায়েত বাজার ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা তোহিদুল ইসলাম মিথুনের উদ্যোগে নগরীর ২২নং এনায়েত বাজার ওয়ার্ডে গরীবদের মাঝে দুই শতাধিক কম্বল বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামীলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর। উপস্থিত ছিলেন এনায়েত বাজার ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা আশীষ চক্রবর্তী, গোপাল ঘোষ, মহানগর যুবলীগ নেতা শিবু প্রসাদ চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোরশেদুল আলম, মো. দেলোয়ার, কামরুল হাসান, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল করিম, মো. আমিরুল ইসলাম আলভী, ছাত্রনেতা শুভ দত্ত, মো. রুবেল, অন্তর হোড়, ইসমাইল সাকিব, টিপু দে, জাহিদ হাসান সাইমুন, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা এম ইউ সোহেল, ইয়াছির আরফাত রিকু, হোসাইন চৌধুরী, গোবিন্দ দত্ত, জাহেদ অভি আব্বাস উদ্দীন প্রমুখ।

আগ্রাবাদে শীতবস্ত্র বিতরণ

নগরীর মধ্য আগ্রাবাদের দাইয়াপাড়ায় দেড় শতাধিক অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে মহানগর যুবলীগের দেবাশীষ পাল দেবু উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এ উপলক্ষে ওয়াহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাজ্জাদ আলী জুয়েলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের স্মরণে মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মো. জসিম। বক্তব্য দেন যুবলীগ নেতা মোজাম্মেল হক, মারুফ আহমেদ ছিদ্দিকী, ইমতিয়াজ বাবলা, মো. ইসমাঈল, সাজিবুল ইসলাম, হারুনুর রশিদ, আরমান, ফরহাদ, মামুন, সালাউদ্দিন, তানজিম, মাঈনুদ্দিন, ইভু, সাজ্জাদ, অভি, ওয়াহিদ, সাইফুল প্রমুখ।
দেবাশীষ পাল দেবু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি জয় বাংলা ¯েøাগান ও ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার বিএনপি নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল। পাঠ্যপুস্তকসহ সব জায়গা থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালানো হয়। তারা যুদ্ধাপরাধীদের এমপি-মন্ত্রী করেছিল। এরূপ হাজারো ষড়যন্ত্র করেও তারা সফল হয়নি। বিজ্ঞপ্তি