‘আয় ঘুম আয়’

11

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি

কারো কারো ভালো ঘুম হয়, আবার কারো কারো হয়না শত চেষ্টাতেও। এটা শারীরিক ও মানসিক শান্তি-অশান্তির ওপরও নির্ভর করে। তবে কিছু কিছু ঘুম আসে অনীহা থেকে। সাধারণ হাইথট সেমিনার-ওয়ার্কশপ, জাতীয় সংসদ এবং ভোটার শূন্য নির্বাচন কেন্দ্রে কারো কারো ঘুমের দৃশ্য সম্ভবত অনীহা কিংবা অনাগ্রহের কারণেই হয়। ভোটকেন্দ্রে সাধারণত দায়িত্ব পালনের জন্য ইসি নিযুক্ত বেশীরভাগ কর্মী ও কর্মকর্তা স্কুল-কলেজ শিক্ষক, কিছু সরকারি-বেসরকারি অফিসের কর্মচারী-কর্মকর্তা। দেখা যায় নির্বাচনে কর্মী কিংবা কর্মকর্তারা বিশেষ করে মহিলারা খুব ভোরে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য কেন্দ্রে চলে আসেন। এতে ঘুমের কিছুটা ঘাটতি থেকে যায় তাদের। আর কেন্দ্রে যখন দীর্ঘ অপেক্ষার পরও ভোটারের দেখা মেলেনা তখন এক ধরনের অনীহায় কেউ কেউ ঘুমিয়ে পড়েন। এ যেন কি আর করা- ‘আয় ঘুম আয়’ জাতীয় ঘুম। গতকাল বৃহস্পতিবার নগরীর আলোচিত চকবাজার ১৬নং ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে অনেক কেন্দ্রে দেখা যায় নির্বাচন সংশ্লিষ্ট মহিলা কর্মী, নিরাপত্তা কর্মী এক ফাঁকে অঘোরে ঘুমিয়ে নিচ্ছেন। দেখে মনে হচ্ছিল ঘুমানোয় যেন দায়িত্ব তাদের। ভোটার এলে পরে দেখা যাবে- এরকম।