আরও আক্রমণাত্মক হওয়ার ইঙ্গিত কিম জং উনের

30

উত্তর কোরিয়ার শাসক দল কমিউনিস্ট পার্টির এক নীতিনির্ধারণী সভায় আরও আক্রমণাত্মক নীতি গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনা বন্ধের আশঙ্কার মধ্যে দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থের কথা উল্লেখ করে এই আহŸান জানালেন তিনি।
নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কয়েক দফায় আলোচনার উদ্যোগ ভেস্তে গেছে। এই বছরের মধ্যে ওয়াশিংটন নতুন করে নিরস্ত্রীকরণের প্রস্তাব দিতে ব্যর্থ হলে ‘নতুন পথ’ নেওয়ার হুমকি দিয়ে রেখেছে উত্তর কোরিয়া। ওই হুমকিতে মারাত্মক হতাশ যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টানাপোড়েনের মধ্যে শনিবার পিয়ংইয়ংয়ে দলীয় নেতাদের কয়েক দিনের বৈঠক উদ্বোধন করেন কিম জং উন। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে রবিবার ওই বৈঠকে বক্তব্য রাখেন কিম। কমিউনিস্ট রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী বৈঠক বলে বিবেচিত হয় দলীয় প্লানারি ওই বৈঠক। যদিও চূড়ান্ত ক্ষমতাধর পার্টির নেতা কিম জং উনের এগিয়ে দেওয়া নীতিগুলোই এর মাধ্যমে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয় বলে ধারণা করা হয়ে থাকে।
রবিবার ওই বৈঠকে কিম জং উন বলেন, বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে দেশের পূর্নাঙ্গ নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ইতিবাচক ও আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন। তবে আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তা নিয়ে বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।
রবিবার কিম জং উনের মন্তব্য প্রকাশের আগেই হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা রবার্ট ও’ব্রায়েন বলেন, উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জবাব দেওয়ার অনেক উপায় যুক্তরাষ্ট্রের হাতে আছে। তিনি বলেন, কিম জং উন যদি সেই উদ্যোগ নেয় তাহলে আমর মারাত্মক হতাশ হবো আর সেই হতাশার প্রকাশও থাকবে।উত্তর কোরিয়ার শাসক দল কমিউনিস্ট পার্টির এক নীতিনির্ধারণী সভায় আরও আক্রমণাত্মক নীতি গ্রহণের আহŸান জানিয়েছেন দেশটির নেতা কিম জং উন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনা বন্ধের আশঙ্কার মধ্যে দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থের কথা উল্লেখ করে এই আহŸান জানালেন তিনি।
নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কয়েক দফায় আলোচনার উদ্যোগ ভেস্তে গেছে। এই বছরের মধ্যে ওয়াশিংটন নতুন করে নিরস্ত্রীকরণের প্রস্তাব দিতে ব্যর্থ হলে ‘নতুন পথ’ নেওয়ার হুমকি দিয়ে রেখেছে উত্তর কোরিয়া। ওই হুমকিতে মারাত্মক হতাশ যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টানাপোড়েনের মধ্যে শনিবার পিয়ংইয়ংয়ে দলীয় নেতাদের কয়েক দিনের বৈঠক উদ্বোধন করেন কিম জং উন। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে রবিবার ওই বৈঠকে বক্তব্য রাখেন কিম। কমিউনিস্ট রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী বৈঠক বলে বিবেচিত হয় দলীয় প্লানারি ওই বৈঠক। যদিও চূড়ান্ত ক্ষমতাধর পার্টির নেতা কিম জং উনের এগিয়ে দেওয়া নীতিগুলোই এর মাধ্যমে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয় বলে ধারণা করা হয়ে থাকে।
রবিবার ওই বৈঠকে কিম জং উন বলেন, বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে দেশের পূর্নাঙ্গ নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ইতিবাচক ও আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন। তবে আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তা নিয়ে বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।
রবিবার কিম জং উনের মন্তব্য প্রকাশের আগেই হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা রবার্ট ও’ব্রায়েন বলেন, উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জবাব দেওয়ার অনেক উপায় যুক্তরাষ্ট্রের হাতে আছে। তিনি বলেন, কিম জং উন যদি সেই উদ্যোগ নেয় তাহলে আমর মারাত্মক হতাশ হবো আর সেই হতাশার প্রকাশও থাকবে।