আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির প্রণোদনা দাবি

11

করোনাকালীন সরকারি ভাবে প্রণোদনা দাবি করেছেন চট্টগ্রাম আবাসিক হোটেল মালিক সমিতি। এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিকী, সহ সভাপতি কাজী মোঃ ইব্রাহীম, মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, লায়ন নুরুল কবির, যুগ্ম সম্পাদক লায়ন এম শফিউল আলম, অর্থ সম্পাদক মাওলানা আ.ন.ম আবদুশ শাকুর, মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, চট্টগ্রাম শহরে ৩৫০ টিরও বেশি আবাসিক হোটেলে ৩৫ হাজার কর্মচারী কর্মরত আছেন। করোনাকালীন সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউনের কারনে আবাসিক হোটেল গুলো বন্ধ থাকা সত্বেও সরকারি ভ্যাট, সিটি কর্পোরেশন ট্যাক্স, ওয়াসা, গ্যাস, বিদ্যুৎ বিল, ইনকাম ট্যাক্স, কর্মচারীদের বেতনসহ অন্যান্য সরকারি ফি দিতে হচ্ছে। গত বছরও প্রায় ৩ মাস বন্ধ থাকার পরও আমরা সকল প্রকার সরকারি ফি প্রদান করেছি। কোথাও কোনো সংস্থায় আমাদের এক টাকাও মওকুফ করেনি এবং সেই সাথে দু:খের সাথে জানাচ্ছি যে, সরকারি ভাবে কোনো সাহায্য সহযোগিতা প্রণোদনা পাইনি। এছাড়াও চট্টগ্রামের আবাসিক হোটেল গুলোতে ডাক্তার, নার্স ও বিদেশগামী ব্যক্তিসহ সরকারি লোকজন কোয়ারেন্টিনে ছিল, সে বিল গুলোও আমরা পাইনি। তার উপর ব্যাংকের ঋণের সুদও মওকুফ করা হয়নি। এমতাবস্থায় বছর ঘুরতে না ঘুরতে এক বছরের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে এখনও পারিনি। ঠিক সে মূহুর্তে আবারও করোনার থাবায় আমরা বিপর্যস্ত। আমাদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। পরিবার-পরিজন নিয়ে এ খাতের লোকজন মানবেতর জীবন যাপন করছে। আবাসিক হোটেল গুলো বন্ধ থাকলেও সব ধরনের খরচ অব্যাহত রয়েছে। বিজ্ঞপ্তি