আন্তর্জাতিকভাবে অভিজ্ঞদের কোচ হিসেবে চাচ্ছে বিসিবি

20

বয়সভিত্তিক পর্যায়ে কিংবা জাতীয় দলের বাইরে থাকা ক্রিকেটাররা প্রত্যাশানুযায়ী পারফর্ম করতে পারছেনা। যা খুবই হতাশাজনক। এমনটাই মন্তব্য করেছেন বিসিবি’র ক্রিকেট অপারেশন্স চেয়ারম্যান আকরাম খান। তিনি আরো বলেন, দেশি কোচদের মান নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। তবে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিজ্ঞতার কথা বিবেচনা করেই জাতীয় দলের জন্য বিদেশি কোচ নেয়া হয়। এদিকে, বিকল্প দলের শিডিউল এখনো না পাওয়ায় ত্রিদেশীয় সিরিজ নয়, সেপ্টেম্বরে আফগানিস্তানকে নিয়ে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ আয়োজনের সম্ভাবনাই বেশি।
এবারের বিশ্বকাপ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছে অনেক কিছু। সেমিফাইনালের স্বপ্ন নিয়ে ইংল্যান্ডে পা রাখা দলটা যখন ৮ নম্বরে থেকে আসর শেষ করেছে, তখন দুর্বলতাগুলো ধরা পড়েছে আরো স্পষ্টভাবে। ৫ সিনিয়র পরবর্তী সময়টা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের যাত্রাটা কেমন হবে, এটাই এখন মহাপ্রশ্ন।
কিন্তু, সেখানেও যে আঁধার। ঘরোয়া ক্রিকেটের মান প্রশ্নবিদ্ধ বহু আগে থেকেই। আফগানিস্তানের মতো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ‘এ’ দলের পারফরম্যান্স যেন দুর্দশার গল্প বলছে নতুন করে। আকরাম খান বলেন, আমি মনে করি এটা খেলোয়াড়দের ব্যর্থতা ওই ধরণের প্ল্যাটফর্মে গিয়ে পারফর্ম করতে না পারা।
জাতীয় দলের হেড কোচের শূন্য পদে দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন।
আকরাম খান বলেন, বাংলাদেশের কোচরা ভালো না হলে দেশ থেকে ভালো খেলোয়াড় বের হতো না। তবে আমরা আন্তর্জাতিকভাবে অভিজ্ঞদের চাচ্ছি।