চীনের রফতানি টানা চতুর্থ মাসেও কমেছে। ‘বিশ্ব কারখানা’ খ্যাত চীনকে দেশে ও বিদেশে কম চাহিদার কারণে এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। সরকারি তথ্য অনুসারে, এক বছর আগের তুলনায় আগস্ট মাসে রফতানি কমেছে ৮ দশমিক ৮ শতাংশ এবং আমদানি কমেছে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ। চীনের আমদানি-রফতানি হ্রাস যতটা প্রত্যাশা করা হয়েছিল ততটা খারাপ নয়। আগস্ট মাসে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। গত বছরের তুলনায় জুলাই মাসে দেশটিতে রফতানি কমেছে ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ। একই সময়ে আমদানিও কমেছে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ। করোনা মহামারি পরবর্তী বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে চীনকে।
বৈশ্বিক বাজারে চীনের তৈরি পণ্যের চাহিদা কমেছে। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান বাণিজ্য বিরোধের কারণেও চাহিদা কমেছে। রফতানি আয় চীনের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির একটি মূল উৎস।